By using this site, you agree to the Privacy Policy and Terms of Use.
Accept

প্রকাশনার ৫২ বছর

দৈনিক জন্মভূমি

পাঠকের চাহিদা পূরণের অঙ্গীকার

  • মূলপাতা
  • জাতীয়
  • আন্তর্জাতিক
  • রাজনীতি
  • খেলাধূলা
  • বিনোদন
  • জেলার খবর
    • খুলনা
    • চুয়াডাঙ্গা
    • বাগেরহাট
    • মাগুরা
    • যশোর
    • সাতক্ষীরা
  • ফিচার
  • ই-পেপার
Reading: উপকূলীয় ‌লবণাক্ত জমিতেই ঘুরে দাঁড়াচ্ছেন মানুষ
Share
দৈনিক জন্মভূমিদৈনিক জন্মভূমি
Aa
  • মূলপাতা
  • জাতীয়
  • জেলার খবর
  • ই-পেপার
অনুসন্ধান করুন
  • জাতীয়
  • জেলার খবর
  • আন্তর্জাতিক
  • খেলাধূলা
  • বিনোদন
  • ই-পেপার
Have an existing account? Sign In
Follow US
প্রধান সম্পাদক মনিরুল হুদা, প্রকাশক আসিফ কবীর কর্তৃক জন্মভূমি প্রকাশনী লি: ১১০/২,সাংবাদিক হুমায়ুন কবীর বালু সড়ক, খুলনা থেকে মূদ্রিত ও প্রকাশিত
দৈনিক জন্মভূমি > জেলার খবর > সাতক্ষীরা > উপকূলীয় ‌লবণাক্ত জমিতেই ঘুরে দাঁড়াচ্ছেন মানুষ
তাজা খবরসাতক্ষীরা

উপকূলীয় ‌লবণাক্ত জমিতেই ঘুরে দাঁড়াচ্ছেন মানুষ

Last updated: 2025/06/25 at 11:52 AM
করেস্পন্ডেন্ট 10 hours ago
Share
SHARE

সিরাজুল ইসলাম, শ্যামনগর: জমির দিকে তাকালেই স্বামী জামিরুলের কথা মনে পড়ে সালমা খাতুনের। লবণাক্ততা বাড়ায় এই জমি হয়ে পড়েছিল নিষ্ফলা। দুমুঠো আহার জোটাতে হিমশিম খেতে খেতে প্রথমে এলাকা, পরে দেশ ছেড়েছিলেন জামিরুল। এরপর আর ফিরে আসেননি তিনি। মৃত্যু তাকে কেড়ে নিয়েছে চিরতরে।
জামিরুলের অবর্তমানে তার স্ত্রী সালমা আবার ফিরেছেন সেই জমিতেই। লবণাক্ত সেই জমিই এখন ভরসা তার। লবণসহিষ্ণু জাতের ফসল উৎপাদন করে এখন সংসারে গতি ফিরিয়েছেন তিনি।
সালমা খাতুনের মতোই ভাগ্য সোরা গ্রামের কুলসুম বেগমের। ঘূর্ণিঝড় আইলার সময় নদীগর্ভে চলে যায় তাদের বাসস্থান। তার স্বামী আশরাফুল হোসেন ভাগ্য ফেরাতে পাড়ি জমান অন্যত্র। কিন্তু সেখান থেকে আর কখনো ফিরে আসেননি,  খোঁজখবর নেননি কুলসুমসহ তাদের সন্তানদের। লবণপানির ব্যবহারে জরায়ু হারাতে হয়েছে কুলসুমকে। তবে তিনি থেমে যাননি। গৃহপালিত পশুপাখি ও লবণসহিষ্ণু বিভিন্ন ফসল ও সবজি আবাদ করে ঘুরে দাঁড়িয়েছেন ধীরে ধীরে।
জামিরুলের মতো মানব পাচারের শিকার হয়ে বিদেশে গিয়েছিলেন শিউলি খাতুন (ছদ্মনাম)। তিনি বেঁচে ফিরেছেন বটে, কিন্তু স্বামী তাকে গ্রহণ করেননি বিদেশে যৌন হয়রানির শিকার হওয়ায়। শিউলিও দেশ ছেড়েছিলেন সংসারে সচ্ছলতা আনতে। তাদের জমিও লবণাক্ত হয়ে পড়ায় ফসল চাষের উপযোগিতা হারিয়েছিল।
সব কূল হারিয়ে শিউলি এখন বাবার বাড়িতে ঠাঁই নিয়েছেন এবং ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টা করছেন কৃষিকাজ করে। ফসল ফলাচ্ছেন সেই লবণাক্ত জমিতেই।
সাতক্ষীরা জেলার উপকূলীয় অঞ্চল শ্যামনগর ও আশাশুনিতে এমন গল্প অসংখ্য। জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাবে জমিতে লবণাক্ততার মাত্রা এতটাই বেড়েছে যে কৃষির কথা অনেকেই ভুলেছেন। ক্ষুধা-দারিদ্র্যের কারণে ওই উপজেলার অনেক মানুষই পাড়ি জমিয়েছেন প্রবাসে। যাদের বেশির ভাগই হয়েছেন আসলে পাচারের শিকার।

বিদেশে গিয়ে নির্যাতনের শিকার হয়ে ফিরে আসা শিউলি খাতুনরাই এখন সংসারের হাল ধরছেন। নিজ বসতবাড়ির আঙিনায় সবজি উৎপাদন করছেন। নিজ পরিবারের চাহিদা মেটানোর পাশাপাশি উদ্বৃত্ত ফসল বাজারে বিক্রি করে মুনাফা অর্জন করছেন। একই সঙ্গে গৃহস্থালি পশুপাখিও পালন করছেন।
যে জলবায়ুর পরিবর্তনের ফলে বিপর্যয়ের মুখে পড়েছিলেন এবং ভাগ্য বদলের আশায় বিদেশ গিয়ে সর্বস্ব হারিয়েছেন, বর্তমানে সেই বিপর্যয়কে মোকাবিলা করে কৃষি বিভাগ ও আবহাওয়া অধিদপ্তরের পরামর্শ ও তথ্য অনুযায়ী লবণসহিষ্ণু জাতের ধান ও সবজি চাষ করে ধীরে ধীরে অনেকটা ঘুরে দাঁড়িয়েছেন তারা।
শিউলি বলেন, “দেশে ফেরার পর মানসিকভাবে ভেঙেছিলাম। নানাজনে নানা কথা বলত। ওই সময় মানব পাচার রোধে কাজ করা সংস্থা ‘অগ্রগতি’ আমার পাশে দাঁড়ায়। আমাকে কাউন্সেলিং করাসহ জলবায়ু বিপর্যয়কে মোকাবিলা করেও যে স্বাবলম্বী হওয়া যায়, সেটা তারা আমাকে বোঝান। একপর্যায়ে তাদের সাহায্যে লবণসহিষ্ণু জাতের বিভিন্ন ফসল চাষ করি। যেটার দেখভাল আমার বাবা করেন।”
এ পর্যন্ত সাতক্ষীরা, খুলনা, বাগেরহাট ও বরিশাল অঞ্চলের দেড় হাজারের অধিক পাচারের শিকার মানুষকে নিয়ে কাজ করেছেন অগ্রগতি সংস্থার নির্বাহী পরিচালক আব্দুস সবুর বিশ্বাস। বিভিন্ন প্রকল্পের মাধ্যমে ইতোমধ্যে ৬৩৫ জন মানুষকে স্বাবলম্বী করে গড়ে তুলেছেন তিনি।
আব্দুস সবুর বলেন, ‘লবণপানির আগ্রাসনে উপকূলের মানুষ পাচারের শিকার হন। এ জন্য পাচারের শিকার ওই সব মানুষকে আমরা নিয়মিত কাউন্সেলিং করি। তাদের স্থানীয় প্রযুক্তি, জ্ঞান ও প্রশিক্ষণের মাধ্যমে দক্ষ করে তুলি এবং বিভিন্ন প্রকল্পের মাধ্যমে আর্থিকভাবে সহযোগিতা দিই। লবণপানির আগ্রাসন মোকাবিলা করে তারা স্বাভাবিক জীবনে ফিরতে শুরু করেছেন।’

সাতক্ষীরায় লবণাক্ত জমিতে এখন দেখা দিয়েছে অভাবনীয় কৃষি সাফল্য। দিগন্তজুড়ে শস্যের খেতগুলোতে ভুট্টা ও সবজির আবাদে সবুজ হয়ে গেছে। এক ফসলি জমিগুলো এখন তিন ফসলিতে রূপান্তর হয়েছে। লবণাক্ত জমিতে লাউ, কুমড়া, পেঁপে, ঢেঁড়স, পুঁইশাক, উচ্ছে, শসা, লালশাকসহ বিভিন্ন প্রকার সবজি উৎপাদন করে সফল হয়েছেন প্রান্তিক পর্যায়ের কৃষকরা।
অথচ গত কয়েক দশক ধরেই লবণাক্ততার কারণে জমিতে ফলেনি ফসল। মিঠাপানির আধারগুলো গেছে শুকিয়ে। গ্রামের পাশ দিয়ে খাল প্রবহমান থাকলেও পানির অভাবে শস্য আবাদ করতে পারেননি উপকূলের কৃষকরা। শুষ্ক মৌসুমে দিগন্তজুড়ে দেখা দেয় খরা। এরই মধ্যে সম্ভাবনার স্বপ্ন দেখছেন এই এলাকার কৃষকরা। পতিত থাকা ফসলি জমির কোনায় পুকুর করে মিঠাপানির সংস্থান করছেন তারা। সেই পানি দিয়ে এখন ফলানো হচ্ছে শস্য।
সাতক্ষীরার উপকূলীয় শ্যামনগর উপজেলার কাশিমারি ইউনিয়নের খুটিকাটা গ্রামে গেলে স্থানীয়রা জানান, আগে এখানকার কৃষকরা শুধু আমন ধান আবাদ করতে পারতেন। এখন সেই লবণাক্ত জমিতে বিভিন্ন প্রকার সবজি উৎপাদন করছেন। তারা সম্ভাবনার স্বপ্ন দেখাচ্ছেন আশপাশের কৃষকদের। পতিত জমি এখন আশা দেখাচ্ছে।
খুটিকাটা গ্রামের প্রান্তিক নিহার সরকার জানান, লবণাক্ততার কারণে তাদের এলাকার শত শত হেক্টর কৃষিজমি পতিত থাকে। তা ছাড়া মিঠাপানির আধারগুলো শুকিয়ে গেছে। তবে গত বছর একটি প্রতিষ্ঠানের সহযোগিতায় লবণাক্ত জমিতে ফসল উৎপাদন করে ঘুরে দাঁড়িয়েছেন তিনি।
নিহার বলেন, তার এলাকার অধিকাংশ কৃষককে বৃষ্টির পানি সংরক্ষণে পুকুর খনন করে দিয়েছে ওই প্রতিষ্ঠান। এ ছাড়া আবাদের জন্য ভার্মি কম্পোস্ট সার, গাছের চারা, শস্যবীজ এবং অন্যান্য কৃষি-উপকরণ সরবরাহ করেছে। কৃষকরা লবণাক্ত জমিতে বৃষ্টির পানি ব্যবহার করে নানা প্রকার ফসল উৎপাদন করে লাভবান হচ্ছেন। চলতি মৌসুমে প্রতি বিঘা জমিতে একেকজন কৃষক ৩০-৫০ হাজার টাকা লাভ করেছেন। আরও অধিকসংখ্যক পুকুর খনন এবং গ্রামের ওপর দিয়ে বয়ে যাওয়া খালগুলো খনন করে বৃষ্টির পানি সংরক্ষণের ব্যবস্থা করলে বারো মাসই সবজিসহ বিভিন্ন প্রকার ফসল উৎপাদন করা সম্ভব বলেও জানান তিনি।
একই উপজেলার দক্ষিণ ঝাঁপা গ্রামের তপন কুমার মণ্ডলের স্ত্রী সবিতা রানী বলেন, ‘স্বামীর আয়ের ওপর নির্ভর ছিল সংসার। একজনের আয়ে সংসারে সচ্ছলতা না আসাতে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে নদীতে চিংড়ি পোনা ধরতাম। এতে শারীরিক অনেক সমস্যা দেখা দিত। তবে একটি এনজিওর সহযোগিতা নেওয়ার পর বর্তমানে নদীতে মাছ ধরা বাদ দিয়েছি। এখন ভেড়া পালন ও সবজি চাষ করে আমি স্বাবলম্বী। এখন আর স্বামীর কাছে কিছু চাইতে হয় না। নিজের টাকা দিয়ে নিজের প্রয়োজন মেটাতে পারি।’

সাতক্ষীরার শ্যামনগর, কালীগঞ্জ ও আশাশুনি উপজেলার শতাধিক মাছচাষি ও কৃষকের সঙ্গে কথা বলেছে এই প্রতিবেদক ‌। তাদের অনেকে লবণাক্ততা মোকাবিলা করে সফল, আবার অনেকে লবণপানিতে সর্বস্বান্ত হয়ে বদলে ফেলেছেন নিজের দীর্ঘদিনের পেশা, হয়েছেন ঋণগ্রস্ত। আবার অনেকে জড়িয়েছেন বিভিন্ন অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডে। ওই সব মানুষের কাছে প্রশ্ন রাখা হয় কীভাবে তারা সফল হয়েছেন? আর কেনইবা বাকিরা সফল হতে পারেননি?
অনুসন্ধানে দেখা যায়, যারা সফল হয়েছেন তাদের সফলতার পেছনে বড় অবদান বিভিন্ন বেসরকারি এনজিও, সংগঠনসহ স্থানীয় কৃষি ও মৎস্য বিভাগের। তাদের প্রশিক্ষণ পেয়ে কোন মাটি ও পানিতে কোন ফসল বা মাছের উৎপাদন ভালো হবে সে অনুযায়ী তারা চাষাবাদ করেছেন। বাকি যারা সফল হতে পারেননি, তাদের লোকসানের নেপথ্যের কারণ হচ্ছে জানা ও বোঝার ঘাটতি। আবার অনেক এলাকার ক্ষেত্রে বৃষ্টির পানি ধরে রাখার মতো ব্যবস্থা নেই। আবার পুকুর করার মতো মূলধন নেই অনেকের। এ জন্য ইচ্ছে থাকলেও  এসব জমি চাষাবাদের আওতায় আনতে পারছেন না অনেকে।
জলবায়ু পরিবর্তনে নেতিবাচক প্রভাব থেকে মুক্তি পেতে কী হতে পারে সমাধান? প্রশ্ন রাখা হয় বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা লিডার্সের নির্বাহী পরিচালক মোহন কুমার মণ্ডলের কাছে। দুই দশকের অভিজ্ঞতার আলোকে মোহন কুমার মণ্ডল বলেন, ‘আমাদের প্রয়োজন বহুমুখী ও দীর্ঘমেয়াদি পদক্ষেপ, যেখানে অভিযোজন, পুনর্বাসন এবং আন্তর্জাতিক সহযোগিতা থাকবে একসঙ্গে। উপকূলীয় অঞ্চল ও নদীতীরবর্তী এলাকাগুলোতে টেকসই অবকাঠামো গড়ে তুলতে হবে, যেন জনবসতি বিপর্যয়ের মুখে না পড়ে। কৃষিকে করতে হবে জলবায়ুসহনশীল। শুধু অবকাঠামো বা প্রযুক্তি দিয়ে এই সংকট মোকাবিলা করা সম্ভব নয়। মানুষের জীবন ও জীবিকা টিকিয়ে রাখতে হলে জলবায়ু উদ্বাস্তুদের জন্য সুষ্ঠু পুনর্বাসনব্যবস্থা, স্বাস্থ্যসেবা ও শিক্ষা নিশ্চিত করতে হবে।

জেলা মৎস্য অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, জেলায় ২ লাখ ৬২ হাজার হেক্টর জমিতে ছোট-বড় মিলিয়ে ৫৫ হাজার ঘেরে সনাতন পদ্ধতিতে বাগদা চাষ হয়। এ পদ্ধতিতে চিংড়ি চাষ করে প্রতিবছর লোকসানে জর্জরিত হতো সাতক্ষীরার চাষিরা। ভাইরাস ও দাবদাহের কারণে ঘেরে বাগদা চিংড়ি উজাড় হয়ে যাওয়ায় দেউলিয়া হয়ে যাওয়ার উপক্রম হতো তাদের। পরবর্তী সময়ে আধা নিবিড় পদ্ধতিতে বাগদা চাষ করা হলেও তেমন সফলতা ছিল না। ফলে দিন দিন বাগদা চাষে অনাগ্রহ তৈরি হচ্ছিল চাষিদের।
তবে এ বিপর্যয় থেকে চাষিদের রক্ষায় এগিয়ে আসে মৎস্য বিভাগ। ‘সাসটেইনেবল কোস্টাল অ্যান্ড মেরিন ফিশারিজ’ নামক একটি প্রকল্পের আওতায় উন্নত সনাতন পদ্ধতিতে বাগদা চাষ করতে চাষিদের প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়। পানির গভীরতা ঠিক রাখা ও বায়োসিকিউরিটি নির্বাহ করা এ চাষের প্রধান বৈশিষ্ট্য। নতুন এ পদ্ধতিতে বাগদা চাষ করতে জেলার সব চাষিকে পরামর্শ দেওয়া হয়।
এ বিষয়ে কালীগঞ্জের সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা নাজমুল হাসান বলেন, ‘সাসটেইনেবল কোস্টাল অ্যান্ড মেরিন ফিশারিজ প্রকল্পের আওতায় শিবপুরের ২৩ জন চাষিকে নিয়ে কাজ শুরু করি। সেখানে সফলতা ব্যাপক। বায়োসিকিউরিটি ও ভাইরাসমুক্ত পোনা ব্যবহার করা হয় ঘেরে। সেখানে মাত্র ৩ মাসে ২০টি চিংড়িতে ১ কেজি ওজন হচ্ছে। চাষিদের এ পদ্ধতিতে বাগদা চাষ করা উচিত।’
এ ব্যাপারে সাতক্ষীরা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের (খামারবাড়ি) উপপরিচালক মো. সাইফুল ইসলাম বলেন, ‘লবণাক্ততার প্রভাবে ফসলে সেচের সমস্যা হয়। লবণপানিতে সব ধরনের ফসল চাষ করা সম্ভব হয় না। এ কারণে আমরা বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করেছি। ইতোমধ্যে উপকূলীয় এলাকার পতিত জমিতে লবণসহিষ্ণু জাতের ধান ও সবজি চাষের আওতায় এনেছি।’ যেটা আগামীতে আরও বৃদ্ধি পাবে বলে জানান তিনি।
সাতক্ষীরা জেলা প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের কর্মকর্তা ডা. বিষ্ণুপদ বিশ্বাস বলেন, ‘লবণপানি পশুপাখির জন্য ক্ষতির কারণ। এ জন্য আমরা চেষ্টা করছি বিভিন্ন প্রকল্পের মাধ্যমে খামারিদের লজিস্টিক সাপোর্ট দেওয়ার। তা ছাড়া আমরা খামারিদের পরামর্শ দিয়েছি লবণাক্ত পানি পরিহার করে লবণাক্ত পানিকে পিউরিফাইড করে মিষ্টি পানিতে পরিণত করার জন্য।’

করেস্পন্ডেন্ট June 26, 2025
Share this Article
Facebook Twitter Whatsapp Whatsapp LinkedIn Email Copy Link Print
Previous Article সাতক্ষীরায় বিএনপি নেতার বাড়িতে ৩০ লক্ষাধিক টাকার মালামাল লুট
Next Article যশোরে সড়ক দুর্ঘটনায় ২জন নিহত, আহত ২

দিনপঞ্জি

June 2025
S M T W T F S
1234567
891011121314
15161718192021
22232425262728
2930  
« May    
- Advertisement -
Ad imageAd image
আরো পড়ুন
সাতক্ষীরা

বর্ষা ও নিষেধাজ্ঞার প্রভাবে সাতক্ষীরায় মাছের বাজারে অস্থিরতা

By করেস্পন্ডেন্ট 9 minutes ago
সাতক্ষীরা

শ্যামনগরে উপকূলীয় নারীদের নিয়ে নেতৃত্ব উন্নয়ন ও সাংগঠনিক ব্যবস্থাপনা বিষয়ক প্রশিক্ষণ

By করেস্পন্ডেন্ট 1 hour ago
তাজা খবরসাতক্ষীরা

তালায় ৮ বছরের শিশুকে ধর্ষণ চেষ্টা : আটক ১

By করেস্পন্ডেন্ট 2 hours ago

এ সম্পর্কিত আরও খবর

সাতক্ষীরা

বর্ষা ও নিষেধাজ্ঞার প্রভাবে সাতক্ষীরায় মাছের বাজারে অস্থিরতা

By করেস্পন্ডেন্ট 9 minutes ago
সাতক্ষীরা

শ্যামনগরে উপকূলীয় নারীদের নিয়ে নেতৃত্ব উন্নয়ন ও সাংগঠনিক ব্যবস্থাপনা বিষয়ক প্রশিক্ষণ

By করেস্পন্ডেন্ট 1 hour ago
তাজা খবরসাতক্ষীরা

তালায় ৮ বছরের শিশুকে ধর্ষণ চেষ্টা : আটক ১

By করেস্পন্ডেন্ট 2 hours ago

প্রতিষ্ঠাতা: আক্তার জাহান রুমা

প্রতিষ্ঠাতা সম্পাদক: হুমায়ুন কবীর বালু

প্রকাশনার ৫২ বছর

দৈনিক জন্মভূমি

পাঠকের চাহিদা পূরণের অঙ্গীকার

প্রতিষ্ঠাতা: আক্তার জাহান রুমা

প্রতিষ্ঠাতা সম্পাদক: হুমায়ুন কবীর বালু

রেজি: কেএন ৭৫

প্রধান সম্পাদক: লে. কমান্ডার (অব.) রাশেদ ইকবাল, প্রকাশক: আসিফ কবীর কর্তৃক জন্মভূমি প্রকাশনী লি: ১১০/২,সাংবাদিক হুমায়ুন কবীর বালু সড়ক, খুলনা থেকে মূদ্রিত ও প্রকাশিত

Developed By Proxima Infotech and Ali Abrar

Removed from reading list

Undo
Welcome Back!

Sign in to your account

Lost your password?