জন্মভূমি রিপোর্ট : খুলনা সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনকে কেন্দ্র করে আচরণ সিধি যথাযথ ভাবে প্রতিপালনের জন্য ১০ জন এক্সিকিউটিভ ম্যাজিষ্ট্রেটকে নিয়োগ দেয়া হয়েছে।
খুলনা সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনের রিটার্নিং অফিসার মো. আলাউদ্দীন জানান, এক্্িরকিউটিভ ম্যাজিষ্ট্রেটগণ গতকাল থেকে তাদের দায়িত্ব পালন শুরু করেছেন। নগরীর ১,২ ও ৩ নম্বর ওয়ার্ডের দয়িত্বে থাকবেন ফুলতলা উপজেলার সহকারী কমিশনার (ভূমি) মোহাম্মদ ইউসুফ, ৪, ৫, ৬ নং ওয়ার্ডের দায়িত্বে আছেন, দিঘলিয়া উপজেলার সহকারী কমিশনার (ভূমি) মাহমুদুর রহমান, ৭, ৮, ১০ নং ওয়ার্ডের দায়িত্বে রয়েছেন, খুলনা সহকারি কমিশনার সৈয়দ রেফাঈ আবিদ, ১১, ১২ ও ১৩ নং ওয়ার্ডে সহকারী কমিশনার অপ্রতিম কুমার চক্রবর্তী, ৯,১৪ ও ১৫ নম্বর ওয়ার্ডের দায়িত্বে আছেন খুলনা বিভাগীয় কমিশনার কার্যালয়ের সহকারি কমিশনার এসএম শাহনেওয়াজ মেহেদী। এছাড়া ১৬,১৭ ও ১৮ নং ওয়ার্ডের দায়িত্বে রয়েছেন বিভাগীয় কমিশনার কার্যালয়ের সিনিয়র সহকারী কমিশনার ভূপালী সরকার, ১৯, ২০ ও ২৫ নং ওয়ার্ডের দায়িত্বে আছেন খুলনা সদরের সহকারী কমিশনার (ভূমি) আরিফুল ইসলাম, ২১,২২ ও ২৩ নং ওয়ার্ডে দায়িত্ব পালন করবেন, খুলনার সিনিয়র সহকারী কমিশনার সিফাত মো. ইশতিয়াক ভূঁইয়া, ২৪, ২৬, ২৭ ও ২৮ নং ওয়ার্ডের দায়িত্ব পালন করছেন, সহকারী কমিশনার রুপায়ন দেব এবং ২৯, ৩০ ও ৩১ নং ওয়ার্ডের দায়িত্বে আছেন রূপসার সহকারী কমিশনার (ভূমি) মো. সাজ্জাদ হোসেন।
কেসিসি নির্বাচনের দায়িত্বে থাকা রিটার্নিং অফিসার মো. আলাউদ্দীন বলেন, আগামী ১২ জুন সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনকে সুষ্টু অবাধ ও গ্রহণযোগ্য করতে নির্বাচন কমিশন বদ্ধপরিকর। প্রার্থীদের মধ্যে প্রতীক বরাদ্দ দেয়া হয়েছে। প্রার্থীরা প্রতিদিন দুপুর ২টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত মাইকিং করতে পারবেন। তিনি বলেন, একটি নির্বাচনের পূর্বশর্ত হচ্ছে নির্বাচনে আচরণবিধি মেনে চলা। সকল প্রার্থী আচরণবিধি মেনে প্রচারপ্রচরণা চালাবেন এই আহবান জানাচ্ছি। নির্বাচনের প্রতীক বরাদ্দের পর থেকে নির্বাচনের ৩২ ঘন্টা পূর্ব পর্যন্ত আচরণবিধি দেখভালের জন্য ১০ জন নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেটদের নিয়োগ দেয়া হয়েছে। যদি কোন প্রার্থী নির্বাচনী আচরণবিধি ভঙ্গ করেন তার বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।