
জন্মভূমি ডেস্ক : শ্যামনগরের কৈখালী ইউনিয়নের পশ্চিম কৈখালী ৩নং ওয়ার্ডের মৃত্যু বেলায়েত মোড়লের পুত্র নুর ইসলাম মোড়লের স্ত্রী জামিলা বিবি স্ট্রোক জনিত কারণে গত ২/৩ বছর পূর্বে মৃত্যুবরণ করেন। পরবর্তীতে নূর ইসলাম মোড়ল গাবুরা ইউনিয়নের রওশানারা খাতুন (৪৫) কে বিবাহ করেন। রওশানারা স্বামীর সম্পত্তি আত্মসাৎ ও বড় সতিনের পুত্র হযরত আলীকে সম্পত্তির ভাগ দিবেনা বলে গভীর ষড়যন্ত্র করতে থাকে। সতীন পুত্র হযরত আলীর নামে মিথ্যা মামলা, হামলা এবং নানবিধ ক্ষয়-ক্ষতি এবং হত্যার জন্য কৈখালীর সাহেব খালী গ্রামের চিহ্নিত রাজাকার কাসেম মোড়লের পুত্র আমিনুর রহমান, ছফেদ আলী তরফদারের পুত্র জামির তরফদার, জামির তরফদারের স্ত্রী রেহেনাকে ব্যবহার করে হযরত আলীকে বারবার চলাফেরার পথে লাঞ্চিত, অপনামিত করে চলেছে।
রওশনারা সতিন পুত্র হযরত আলীকে বাড়ি থেকে বিতাড়িত করার জন্য বিভিন্ন কুট কৈশল অবলম্বন করে চলেছে, এমনকি তাহার নামে মিথ্যা ধর্ষন মামলা দেওয়ার হুমকিও দিয়াছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। সৎ মায়ের এহেন কর্মকান্ডে হযরত আলী বিষয়টি শান্তিপূর্ণ সমাধানের জন্য গত ৭ মার্চ শ্যামনগর থানার অফিসার ইনচার্জ বরাবর অভিযোগ দায়ের করলে রওশানারার মনোনিত পোষা গুন্ডা সাহেবখালী গ্রামের রাজাকার কাসেম মোড়লের পুত্র আমিনুর মোড়ল গত ৭ এপ্রিল রাত আনুমানিক সাড়ে ৮টায় একই গ্রামের জাহারালী কয়ালের পুত্র মানুন কয়ালের কাছে ফোন করে হযরত আলীকে বাংলাদেশের বিভিন্ন থানা ও কোর্টে মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানির হুমকি দেয়। এমনিক রওশনারা মিথ্যা ধর্ষণের মামলা দিয়ে সীতন পুত্র হযরত আলীকে জব্দ করার হুমকি দেয়। যার কল রেকর্ডিং হযরত আলী সংগ্রহ করে রাখে। হযরত আলীর সৎ মা তার স্বামী অর্থাৎ হযরত আলীর পিতা ব্রেন খারাপ, প্রতিবন্ধী নূর ইসলাম মোড়লকে ব্যবহার করে মিথ্যা অভযোগে পুত্র হযরত আলীকে হয়রানী করাও ষড়যন্ত্র করছে তার মৎ মায়ের গুন্ডা বাহিনীরা। হযরত আলী তার সৎ মা ও সৎ মায়ের পোষ গুন্ডা বাহিনীর এহেন কর্মকান্ড থেকে পরিত্রান পেতে সাতক্ষীরা জেলা পুলিশ সুপারের আশু হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন।