By using this site, you agree to the Privacy Policy and Terms of Use.
Accept

প্রকাশনার ৫২ বছর

দৈনিক জন্মভূমি

পাঠকের চাহিদা পূরণের অঙ্গীকার

  • মূলপাতা
  • জাতীয়
  • আন্তর্জাতিক
  • রাজনীতি
  • খেলাধূলা
  • বিনোদন
  • জেলার খবর
    • খুলনা
    • চুয়াডাঙ্গা
    • বাগেরহাট
    • মাগুরা
    • যশোর
    • সাতক্ষীরা
  • ফিচার
  • ই-পেপার
Reading: ডুমুরিয়াসহ সারা দেশে বিভিন্ন পদ্ধতিতে মাছ শিকার
Share
দৈনিক জন্মভূমিদৈনিক জন্মভূমি
Aa
  • মূলপাতা
  • জাতীয়
  • জেলার খবর
  • ই-পেপার
অনুসন্ধান করুন
  • জাতীয়
  • জেলার খবর
  • আন্তর্জাতিক
  • খেলাধূলা
  • বিনোদন
  • ই-পেপার
Have an existing account? Sign In
Follow US
প্রধান সম্পাদক মনিরুল হুদা, প্রকাশক আসিফ কবীর কর্তৃক জন্মভূমি প্রকাশনী লি: ১১০/২,সাংবাদিক হুমায়ুন কবীর বালু সড়ক, খুলনা থেকে মূদ্রিত ও প্রকাশিত
দৈনিক জন্মভূমি > জেলার খবর > খুলনা > ডুমুরিয়াসহ সারা দেশে বিভিন্ন পদ্ধতিতে মাছ শিকার
খুলনা

ডুমুরিয়াসহ সারা দেশে বিভিন্ন পদ্ধতিতে মাছ শিকার

Last updated: 2025/05/16 at 4:07 PM
করেস্পন্ডেন্ট 3 months ago
Share
SHARE

শেখ মাহতাব হোসেন, ডুমুরিয়া : ‘মৎস্য মারিব, খাইব সুখে’- সুখী ও প্রাকৃতিক সম্পদে সমৃদ্ধ প্রাচীন বাংলার লোকমুখে বহুল প্রচলিত প্রবাদ। বাঙালি ও মাছ তাই একে অন্যের পরিপূরক। মাছ নিয়ে বাঙালির মনের কোণে আছে তীব্র আবেগ ও ভালোবাসা। একজন বাঙালি পৃথিবীর যে প্রান্তেই থাকুক না কেন, মাছ তাকে কাছে টেনে নেবেই। তাই তো ‘মাছে-ভাতে বাঙালি’ যেন বাঙালি জীবনের ঐতিহ্য বহন করে।

 

তাই মাছ শিকারও যেন বাঙালি জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। গ্রামাঞ্চলে মৌসুমী জলাশয় বা বিলে নানা সরঞ্জাম দিয়ে বা সরঞ্জাম ছাড়া প্রায়ই মাছধরা একটি সুপরিচিত দৃশ্য। বাংলাদেশে মাছধরার চিরায়ত প্রধান পদ্ধতিগুলো হলো:

  • জখম করার হাতিয়ার: এ ধরনের সরঞ্জামের মধ্যে রয়েছে বর্শাজাতীয় হাতিয়ার, যা ছোড়া যায় অথবা যা দিয়ে সরাসরি মাছ গাঁথা হয়।• টানাবড়শি: স্বাদুপানিতে ও সমুদ্রে লম্বা সুতার টানাবড়শি এবং ছিপে বড়শির ব্যবহার, গ্রামের ধানক্ষেতে ও বিলে অনেকগুলো বড়শিসহ একটি দীর্ঘ সুতা ভাসিয়ে রাখা ইত্যাদি বাংলাদেশের বড়শি দিয়ে মাছ শিকারের সাধারণ নমুনা। বড়শি দিয়ে মাছ শিকারে মাছকে প্রাকৃতিক বা কৃত্রিম টোপ দিয়ে আকৃষ্ট করা হয় অথবা চারা ফেলে প্রলুব্ধ করা হয়।• মাছ ধরার ফাঁদ: গ্রামাঞ্চলে বাঁশের শলা দিয়ে বিভিন্ন ধরনের চাঁই তৈরি করা হয়। এতে থাকে বিভিন্ন আকৃতির খোপ। এতে মাছ ঢোকানোর কৌশল আছে, কিন্তু বের হওয়ার কোন উপায় নেই। গ্রামাঞ্চলে বর্ষাকালে বন্যার সময় লোকে মাছ ধরার ফাঁদ পাতে। বাংলাদেশের বিভিন্ন অঞ্চলে প্রচলিত বিভিন্ন ধরনের ফাঁদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য ইকবর চাঁই, বুচনা, বেগা, ডুবা ফাঁদ, দারকি, উন্টা, তেপাই, ধীল, চেং, চাঁই, চান্দি বাইর, বানা, পলো, রাবনি, চারো ইত্যাদি।• জাল: আকার ও আকৃতি, ফোকরের আয়তন, পানিতে পাতার অবস্থান ও ব্যবহার পদ্ধতির ভিত্তিতে বাংলাদেশে ব্যবহৃত জালকে নানাভাবে শ্রেণিবিন্যাস করা হয়। যেমন- ব্যাগজাল, ভাসাজাল, ঝাঁকিজাল, ধর্মজাল, ফলিং নেট ইত্যাদি।

বড়শি, বিভিন্ন ধরনের জাল, টেটা বা কোঁচ, পলো, ঘূর্ণি, গৃহপালিত ভোঁদড় ইত্যাদি দিয়ে মাছ শিকারের কতশত গল্প যে বহন করে চলছে বাঙালি জীবন!

মাছধরার বিভিন্ন পদ্ধতি সেই আদিকাল থেকেই চলে আসছে, তবে চলুন দেশ-বিদেশের মাছ ধরার প্রথাগত পদ্ধতির রাজ্যে ডুব দিয়ে আসি। এ বিষয়ে কথা হয় ডুমুরিয়া উপজেলার সিনিয়র উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা জনাব সোহেল মোঃ জিল্লুর রহমান রিগান-এর সাথে। তিনি বলেন যে, “ডুমুরিয়ায় মাছ শিকার একটি প্রাচীন এবং ঐতিহ্যবাহী কর্মকাণ্ড, যা যুগ যুগ ধরে স্থানীয় সংস্কৃতির সঙ্গে গভীরভাবে জড়িয়ে রয়েছে। খুলনা জেলার ডুমুরিয়া উপজেলার বিস্তীর্ণ নদী-নালা, খাল-বিল ও জলাশয় এলাকাটি নানা প্রাকৃতিক সম্পদে সমৃদ্ধ, যার মধ্যে অন্যতম হচ্ছে মাছ। এখানকার মানুষ প্রকৃতির ছায়ায় নিজেদের জীবনযাত্রা পরিচালনা করে, আর মাছ শিকার তাদের জীবিকার পাশাপাশি এক ধরনের ঐতিহ্যবাহী সংস্কৃতি হিসেবেও বিবেচিত। ডুমুরিয়ায় মাছ শিকারের ইতিহাস শুধু জীবিকার ইতিহাস নয়, এটি একটি সংস্কৃতি, যা বাঙালির আবেগ, ঐতিহ্য ও প্রাকৃতিক জীবনের প্রতিচ্ছবি। এই অঞ্চল মাছের জন্য যেমন বিখ্যাত, তেমনি মাছ ধরার শিল্পের জন্যও ঐতিহাসিকভাবে মূল্যবান। প্রজন্ম থেকে প্রজন্মে এই ঐতিহ্য পৌঁছে দেওয়া আমাদের সাংস্কৃতিক দায়িত্ব।”

প্রাচীন পদ্ধতিতে মাছ শিকারঃ ডুমুরিয়ায় মাছ শিকারের ঐতিহাসিক পদ্ধতি মূলত ছিল দেশীয় যন্ত্রপাতি ও প্রাকৃতিক উপকরণ নির্ভর। বাঁশ, কঞ্চি, পাটের দড়ি, নারকেলের ছোবড়া ইত্যাদি ব্যবহার করে তৈরি হতো চাঁই, পলো, বাঁধ জাল, কোঁচ বা টেটা ইত্যাদি।

চাঁই ও পলোঃ বাঁশের তৈরি চাঁই বা পলো দিয়ে বর্ষা মৌসুমে মাছ ধরা ডুমুরিয়ার গ্রামীণ সমাজে একটি পরিচিত চিত্র। গ্রামের খাল-বিলে পানি বাড়ার সাথে সাথে পুরুষরা নেমে পড়তেন পলো নিয়ে মাছ ধরতে। কোনো কোনো পরিবার রাতভর চাঁই পেতে রেখে ভোরে তা তুলে মাছ সংগ্রহ করত।

টেটা বা কোঁচঃ দূর থেকে মাছ লক্ষ্য করে টেটা ছুঁড়ে মারা – এই প্রাচীন কৌশল ডুমুরিয়ার অনেক বয়োজ্যেষ্ঠ জেলেদের স্মৃতিতে আজও জীবন্ত। এটি একদিকে যেমন দক্ষতার পরিচায়ক, অন্যদিকে সাহসিকতারও প্রতীক।

 

বড়শি ও ছিপঃ বড়শি দিয়ে মাছ ধরা ছিল চিরন্তন একটি অভ্যাস। ছোট খাল, পুকুর বা বিলের ধারে বসে ঘণ্টার পর ঘণ্টা অপেক্ষা করে মাছ ধরার মাধুর্য ছিল ডুমুরিয়ার চাষাভূষা মানুষের রোজকার জীবনের অংশ।

বন্যা ও বর্ষাকালের প্রভাবঃ ডুমুরিয়ায় বর্ষাকাল এবং বন্যা মাছ ধরার উপযুক্ত সময় হিসেবেই পরিচিত। এ সময় খাল-বিল, মাঠ, নদী ভরে ওঠে পানিতে এবং মাছ ছড়িয়ে পড়ে সবখানে। গ্রামের মানুষ নানা কৌশলে, কখনও দল বেঁধে, আবার কখনও একা একা মাছ ধরার অভিযানে নামে।

বাংলাদেশের দক্ষিণাঞ্চলে বিশেষ করে সুন্দরবনের নদীগুলোর তীরে বসবাসকারী এবং নড়াইলের চিত্রা নদীর পাড়ের বেশ কিছু জেলে পরিবার এখনো ‘ভোঁদড় দিয়ে মাছ শিকার’র প্রথা টিকিয়ে রেখেছে। জেলেদের নৌকার একপ্রান্তে বাঁশের চটা দিয়ে তৈরি করা ঘরে ভোঁদড় আটকে রাখা হয়। মাছধরার জন্য ত্রিভুজ আকৃতির জাল ব্যবহার করেন। নদীতে জাল ফেলার সময় ভোঁদড়ের ঘরের দরজা খুলে জালের দু’পাশে পানিতে নামিয়ে দেওয়া হয়। পানিতে নেমে ভোঁদড় মাছকে তাড়িয়ে জালের মধ্যে নিয়ে এলে জেলেরা জাল টেনে ডাঙায় ওঠান। অক্টোবরের মাঝামাঝি থেকে জানুয়ারি পর্যন্ত নৌকা আর ভোঁদড় নিয়ে নদীপথে পাড়ি জমান স্থানীয় জেলেরা। ভোঁদড়কে এ পরিবারগুলো অন্যান্য গৃহপালিত পশু-পাখির মত লালন-পালন করেন। শিকারে যাওয়ার আগে ভোঁদড়কে মাছ খাওয়ানো হয়। আবার জালে যেসব মাছ ধরা পরে তার একটি অংশও ভোঁদড় পায়। ফলে সে জেলেদের প্রতি বিশ্বস্ত থাকে।

টেটা বা কোঁচ দিয়ে মাছ শিকার: এটি একটি দীর্ঘ বর্শার মত যন্ত্র, যা মাছ শিকারে ব্যবহৃত হয়। মাছের উপর বেশ খানিকটা দূর থেকে টার্গেট করে টেটা নিক্ষেপ করে শিকার করা হয়। বাংলাদেশের বিভিন্ন বিলে প্রতিবছর আষাঢ় থেকে ভাদ্র মাস পর্যন্ত যেসব যন্ত্র দিয়ে মাছ ধরা হয়, তার মধ্যে কোঁচ অন্যতম। বর্শা জাতীয় দশ-পনেরোটি অগ্রভাগ তীক্ষ্ণ ধারালো গোলাকার লোহার টুকরো বাঁশের চোখা অগ্রভাগগুলোর মাথায় পরিয়ে দিয়ে কোঁচ বানানো হয়। দূর থেকে নিক্ষেপযোগ্য করার জন্য অপর একটি বাঁশের সাথে এ অংশ জোড়া দেওয়া হয়। মাছ শিকারীরা দূর থেকে মাছ ধরার এ যন্ত্র মাছকে লক্ষ্য করে নিক্ষেপ করে ঘায়েল করে বড় বড় মাছ শিকার করেন। অনেকে লোহার অগ্রভাগে কালা বা আল তৈরি করে নেন। যেন কোঁচ এককাঁটা বা তেকাঁটায় বিদ্ধ হওয়া মাছ ছুটে যেতে না পারে। মাছ ধরার আধুনিক অনেক উপকরণ বা যন্ত্র আবিষ্কার হলে কোঁচের ব্যবহার অনেক কমে এলেও এর আবেদন এখনো ফুরিয়ে যায়নি। এটি আমাদের প্রাচীনকালের কথা স্মরণ করিয়ে দেয়।

 

কর্মরেন্ট পাখি দিয়ে মাছ শিকার: চীন, জাপান ও কোরিয়ায় কর্মরেন্ট পাখি দিয়ে মাছ শিকার হাজার বছরের পুরোনো ঐতিহ্য। লম্বা ও শক্তিশালী ঠোঁট বিশিষ্ট, জলজ শিকারি পাখি কর্মরেন্ট। সাধারণত ছোট একটি কাঠের তৈরি ভেলা এবং সঙ্গে বেশ কয়েকটি কর্মরেন্ট নিয়ে শুরু হয় জেলেদের মাছ ধরার অভিযান। তারপর পানিতে ছেড়ে দেওয়া হয় এ পাখি। তবে এর আগে কর্মরেন্টের গলা এমনভাবে বেঁধে দেওয়া হয়, যাতে তারা মাছ গিলতে না পারে। মাছ শিকারে দক্ষ পাখিগুলো কখনোই মাছ ছাড়া উপরে উঠে আসে না। আর গলায় বাঁধন থাকার কারণে বড় মাছ ঠোঁটে নিয়ে উপরে উঠে আসতে হয়। তারপর পাখিদের ঠোঁট থেকে মাছটি সরিয়ে নেওয়া হয়। সাধারণত কিছু সময়ের মধ্যে বড় সাইজের ডজনখানেক মাছ ধরে নিতে পারে এ প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত কর্মরেন্ট।

হাঁসের বাচ্চা দিয়ে মাছ শিকার: কম্বোডিয়া, ফিলিপাইন ও ভিয়েতনামের গ্রামগুলোতে হাঁসের তুলতুলে বাচ্চা দিয়ে মাছ শিকার করা নিত্যকার একটি পদ্ধতি। প্রথমে একটি বড়শির টোপের কাছাকাছি জায়গায় হাঁসের বাচ্চা বেঁধে পানিতে ছেড়ে দেওয়া হয়। এরপর বাচ্চাটা হয়তো স্বভাবমত বা ভয়ে তীব্র ডাকাডাকি শুরু করে। বাচ্চার ডাক শুনে মাছ এসে টোপ গিলে নেয়। এরপর বাচ্চাসহ ভারি মাছটাকে টেনে তোলা হয়। আর টানতে গিয়ে বাচ্চার পেটে প্রবল চাপ পড়ে। আবার অনেক সময় বড়মাছ টোপসহ বাচ্চা গিলে খেয়ে ফেলে। দৃশ্যটি দেখার অভিজ্ঞতা ভিন্নরকম হলেও হাসের বাচ্চার কষ্ট হৃদয় ছুঁয়ে যেতে বাধ্য।

গোল্ডেন মহাশের মাচ্ছা’ শিকার: ভরা বৃষ্টির সময় নেপালের পাহাড়ি নদী নতুন করে যৌবন ফিরে পায়। নদীর বেশি গভীর, বরফ জমা ও বিপদসঙ্কুল অংশ থেকে কম গভীর ও পাথুরে অংশে স্রোতে ভেসে এসে আটকা পড়ে নানা জাতের মাছ। এর মাঝে বেশি আসে বেশ বড় বড় আকারের ‘গোল্ডেন মহাশের মাচ্ছা’। বৃষ্টির দিনে ছিপ নিয়ে পাহাড়ি নদীতে মাছধরায় মেতে ওঠে নেপালি কিশোর-কিশোরী, যুবক-যুবতীরা। এর মাঝে রয়েছে প্রচণ্ড এক উত্তেজনা ও নিখাদ আনন্দ। দুষ্টু মাছেরাও নেয় ধৈর্যের চরম পরীক্ষা। বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই পাওয়া যায় ছোট ছোট আছলা মাচ্ছা যা দেখতে বাংলাদেশের বাটা মাছের মতো। কিন্তু সবার আগ্রহ থাকে বড় মহাশের মাচ্ছার জন্য। একটি পেলেই মিনিমাম ৭-৮ কেজি মাছের ব্যবস্থা। মহাশের মাচ্ছা নেপালে নারিকেল কুচি, পেঁয়াজ, ধনিয়া ও কমলা পাতা দিয়ে রান্না করা হয়। এর ফলে একটি দারুণ ফ্লেভার ও স্বাদ পাওয়া যায়।

করেস্পন্ডেন্ট May 16, 2025
Share this Article
Facebook Twitter Whatsapp Whatsapp LinkedIn Email Copy Link Print
Previous Article শরণখোলায় গরুর ল্যাম্পিস্কীন রোগের প্রাদুর্ভাব: মারা গেছে অর্ধ শতাধিক গরু
Next Article ঝড়ের কথা শুনলেই আঁতকে ওঠে উপকূলের মানুষ
Leave a comment

Leave a Reply Cancel reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

দিনপঞ্জি

July 2025
S M T W T F S
 12345
6789101112
13141516171819
20212223242526
2728293031  
« Jun    
- Advertisement -
Ad imageAd image
আরো পড়ুন
তাজা খবরসাতক্ষীরা

সুন্দরবনের জানা অজানা বিভিন্ন ইতিহাস নিয়ে জানতে হবে নতুন প্রজন্মকে পর্ব ৭৪

By করেস্পন্ডেন্ট 18 hours ago
তাজা খবরসাতক্ষীরা

সুন্দরবনের জানা অজানা বিভিন্ন ইতিহাস নিয়ে জানতে হবে নতুন প্রজন্মকে পর্ব ৭৫

By করেস্পন্ডেন্ট 2 days ago
তাজা খবরসাতক্ষীরা

সুন্দরবনের জানা অজানা বিভিন্ন ইতিহাস জানতে হবে নতুন প্রজন্মকে পর্ব ৭৬

By করেস্পন্ডেন্ট 3 days ago

এ সম্পর্কিত আরও খবর

খুলনা

খুলনায় অতিরিক্ত মদ্পানে ৫ জনের মৃত্যু

By করেস্পন্ডেন্ট 2 weeks ago
খুলনা

পাইকগাছায় ট্রলির চাপায় বৃদ্ধর মৃত্যু

By করেস্পন্ডেন্ট 2 weeks ago
খুলনা

সমাবেশে যাওয়ার পথে বাসচাপায় দাকোপের জামায়াত আমিরসহ নিহত ২

By করেস্পন্ডেন্ট 2 weeks ago

প্রতিষ্ঠাতা: আক্তার জাহান রুমা

প্রতিষ্ঠাতা সম্পাদক: হুমায়ুন কবীর বালু

প্রকাশনার ৫২ বছর

দৈনিক জন্মভূমি

পাঠকের চাহিদা পূরণের অঙ্গীকার

প্রতিষ্ঠাতা: আক্তার জাহান রুমা

প্রতিষ্ঠাতা সম্পাদক: হুমায়ুন কবীর বালু

রেজি: কেএন ৭৫

প্রধান সম্পাদক: লে. কমান্ডার (অব.) রাশেদ ইকবাল, প্রকাশক: আসিফ কবীর কর্তৃক জন্মভূমি প্রকাশনী লি: ১১০/২,সাংবাদিক হুমায়ুন কবীর বালু সড়ক, খুলনা থেকে মূদ্রিত ও প্রকাশিত

Developed By Proxima Infotech and Ali Abrar

Removed from reading list

Undo
Welcome Back!

Sign in to your account

Lost your password?