By using this site, you agree to the Privacy Policy and Terms of Use.
Accept

প্রকাশনার ৫২ বছর

দৈনিক জন্মভূমি

পাঠকের চাহিদা পূরণের অঙ্গীকার

  • মূলপাতা
  • জাতীয়
  • আন্তর্জাতিক
  • রাজনীতি
  • খেলাধূলা
  • বিনোদন
  • জেলার খবর
    • খুলনা
    • চুয়াডাঙ্গা
    • বাগেরহাট
    • মাগুরা
    • যশোর
    • সাতক্ষীরা
  • ফিচার
  • ই-পেপার
Reading: বিদ্যালয়ে গিয়েছেন ৩৪ দিন, বেতন তুলেছেন ৩ বছরের!
Share
দৈনিক জন্মভূমিদৈনিক জন্মভূমি
Aa
  • মূলপাতা
  • জাতীয়
  • জেলার খবর
  • ই-পেপার
অনুসন্ধান করুন
  • জাতীয়
  • জেলার খবর
  • আন্তর্জাতিক
  • খেলাধূলা
  • বিনোদন
  • ই-পেপার
Have an existing account? Sign In
Follow US
প্রধান সম্পাদক মনিরুল হুদা, প্রকাশক আসিফ কবীর কর্তৃক জন্মভূমি প্রকাশনী লি: ১১০/২,সাংবাদিক হুমায়ুন কবীর বালু সড়ক, খুলনা থেকে মূদ্রিত ও প্রকাশিত
দৈনিক জন্মভূমি > জেলার খবর > বিদ্যালয়ে গিয়েছেন ৩৪ দিন, বেতন তুলেছেন ৩ বছরের!
জেলার খবরতাজা খবর

বিদ্যালয়ে গিয়েছেন ৩৪ দিন, বেতন তুলেছেন ৩ বছরের!

Last updated: 2023/01/18 at 11:11 AM
করেস্পন্ডেন্ট 2 years ago
Share
SHARE

গাজী জাহিদুর রহমান, তালা : পাঁচ বছরে বিদ্যালয়ে গিয়েছেন মাত্র ৩৪ দিন। শিক্ষা ছুটি, মাতৃত্বকালীন ছুটিসহ বিভিন্ন ছুটি দেখিয়ে বেতন তুলেছেন পুরো তিনবছর। তার কারণে বিদ্যালয়টি এখন ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে। পলায়নের অভিযোগে বিভাগীয় মামলা খেলেও চাকরি ফিরে পেতে এখন আদাজল খেয়ে নেমেছেন তিনি। আলোচিত-সমালোচিত সেই শিক্ষক হলেন তালা উপজেলার সেনপুর প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক নাজমা খাতুন। নাজমা খাতুন তালা উপজেলার দাদপুর গ্রামের মৃত আব্দুর রশিদ সানার মেয়ে।

উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিস ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, নাজমা খাতুন ২০১৭ সালের ২১ নভেম্বর সেনপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে প্রধান শিক্ষক হিসেবে যোগ দেন। মাত্র ৩৪ দিন বিদ্যালয়ে হাজির হয়েছিলেন তিনি। এরপর শিক্ষক প্রশিক্ষণের জন্য তিনি দেড় বছরের ছুটির আবেদন করেন। ছুটি মঞ্জুর হওয়ার পর তিনি এক বছর মেয়াদে খুলনায় প্রশিক্ষণ গ্রহণ করেন। নিয়মানুযায়ী বাকী ছয়মাস বিদ্যালয়ে সংযুক্ত থাকার কথা থাকলেও নাজমা খাতুন বিদ্যালয়ে ফেরেননি। পরে ২০১৯ সালের ২ জুলাই তিনি মাতৃত্বকালীন ছুটির আবেদন করে অনুমোদন করিয়ে নেন। মাতৃত্বকালীন ছুটি শেষ হওয়ার পর তিনি ২০২০ সালের ৪ জানুয়ারি ২ মাসের অসুস্থ্যতাজনিত ছুটি মঞ্জুর করিয়ে নেন। সে ছুটি শেষ হলেও তিনি আর বিদ্যালয়ে ফেরেননি।

খুলনা বিভাগীয় উপ-পরিচালকের কার্যালয় সূত্রে জানা যায়, গত ৪ জানুয়ারি নাজমা খাতুনের বিরুদ্ধে বিভাগীয় মামলা রুজু করা হয়। স্মারক নং-০৮.০১.৪০০০.০০০-১৯/৪। মামলায় বিগত ২০২১ সালের ২১ সেপ্টেম্বর থেকে চাকরি ও পলায়নের দায়ে তাকে অভিযুক্ত করা হয়েছে। সরকারি কর্মচারী (শৃঙ্খলা ও আপিল) বিধিমালার (১৮) আলোকে চাকরি থেকে বরখাস্তের বিপরীতে পত্র প্রাপ্তির ১০ দিনের মধ্যে জবাব দিতে বলা হয়।

শিক্ষা অফিসের দায়িত্বশীল সূত্রে আরও জানা যায়, ভূয়া অসুস্থতাজনিত সনদ দেখিয়ে ৯ মাসের ছুটি বৈধ করার চেষ্টা চলছে। আর এক্ষেত্রে নাজমা খাতুনের পক্ষ থেকে প্রভাব খাটানোর অভিযোগও রয়েছে।

বিদ্যালয়ের পরিচালনা পরিষদের সদস্যরা জানান, সেনপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে প্রধান শিক্ষকসহ পদ রয়েছে ৪ টি। বিদ্যালয়ে ছাত্র-ছাত্রী ছিল ৩ শতাধিক। প্রধান শিক্ষক না আসায় লেখাপড়ার পরিবেশ মারাত্মকভাবে বিঘ্নিত হচ্ছে। ছাত্র-ছাত্রীরা অন্য বিদ্যালয়ে চলে যাওয়ায় এখন শিক্ষার্থী রয়েছে ১শ’ ৩০ জনের মতো।

বিদ্যালয় পরিচালনা পরিষদের সদস্য ও কুমিরা ইউপির সদস্য মফিজুল ইসলাম জানান, বিদ্যালয়ের শিক্ষক সংকটে পরিচালনা পরিষদের পক্ষ থেকে আমরা একজন ডেপুটেশনে শিক্ষক চেয়েছিলাম। এবিষয়ে আমরা অনেকবার শিক্ষা অফিসে গিয়েছিলাম। তবে কোন সুরাহা হয়নি। বরঞ্চ তালা উপজেলার শীর্ষ পর্যায়ের একজন কর্মকর্তার ধমক খেতে হয়েছে।

অত্র বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক (ভারপ্রাপ্ত) পাল শ্যামল কুমার জানান, ৫বছর ধরে বিদ্যালয়টির অচলাবস্থা চলছে। ২০১৭ সালে যোগদানের পর নাজমা খাতুনকে আমরা বিদ্যালয়ে মাত্র ৩৪ দিন পেয়েছি। এরপরে বিদ্যালয়ের সাথে তার আর সংযোগ নেই। শুধুমাত্র তার কারণে বিদ্যালয়টির আজকে এই করুণ অবস্থা।

তালা উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার শেখ মুস্তাফিজুর রহমান জানান, করোনার পরে ২০২১ সালের ২১ সেপ্টেম্বর থেকে তার বেতন বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। বর্তমানে বিভাগীয় মামলা চলছে।

অভিযুক্ত প্রধান শিক্ষক নাজমা খাতুন বলেন, চাকরি ফিরে পেতে অভিযোগের জবাব দিয়েছি। তিনবছরের মধ্যে বিধি অনুযায়ী ২ বছর ৩ মাস বেতন তুলেছেন। বাকী ৯ মাসের বেতন এল কিভাবে, এমন প্রশ্নের জবাবে ক্ষেপে গিয়ে নাজমা খাতুন বলেন, এ কৈফিয়ত আপনাকে দেবনা।

সাতক্ষীরা জেলা সহকারী শিক্ষা অফিসার আবু হেনা মোস্তফা কামাল বলেন, এ ঘটনায় প্রাথমিক শিক্ষা অফিস খুলনার উপ-পরিচালক বরাবর লিখিতপত্র পাঠানো হয়েছে। সে অনুযায়ী উপ-পরিচালকের দপ্তর হতে ওই শিক্ষক নাজমা খাতুনের বিরুদ্ধে বিভাগীয় মামলা দায়ের করা হয়েছে বলে জানান তিনি।

প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের খুলনা বিভাগীয় উপ-পরিচালক মোসলেমউদ্দীন জানান, নাজমা খাতুনের জবাবপত্র পেয়েছি। আইন সবার জন্য সমান। আগামী ৩১ জানুয়ারি এবিষয়ে শুনানী হবে। শুনানী শেষে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হবে।

করেস্পন্ডেন্ট January 18, 2023
Share this Article
Facebook Twitter Whatsapp Whatsapp LinkedIn Email Copy Link Print
Previous Article বটিয়াঘাটায় ভাঙন কবলিত বেড়িবাঁধ মেরামত কাজে বাঁধা
Next Article খুবি উপাচার্যের সাথে জেলা প্রশাসকের সৌজন্য সাক্ষাৎ
Leave a comment

Leave a Reply Cancel reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

দিনপঞ্জি

July 2025
S M T W T F S
 12345
6789101112
13141516171819
20212223242526
2728293031  
« Jun    
- Advertisement -
Ad imageAd image
আরো পড়ুন
তাজা খবরসাতক্ষীরা

দক্ষিণ অঞ্চলে ‍চিংড়িতে মড়ক, আতঙ্কে চাষিরা

By করেস্পন্ডেন্ট 3 hours ago
তাজা খবরসাতক্ষীরা

জলাবদ্ধতায় বিপর্যস্ত সাতক্ষীরা: কী করলে রক্ষা মিলবে?

By করেস্পন্ডেন্ট 23 hours ago
তাজা খবরসাতক্ষীরা

আজ তালার জালালপুর গণহত্যা দিবস

By করেস্পন্ডেন্ট 1 day ago

এ সম্পর্কিত আরও খবর

তাজা খবরসাতক্ষীরা

দক্ষিণ অঞ্চলে ‍চিংড়িতে মড়ক, আতঙ্কে চাষিরা

By করেস্পন্ডেন্ট 3 hours ago
তাজা খবরসাতক্ষীরা

জলাবদ্ধতায় বিপর্যস্ত সাতক্ষীরা: কী করলে রক্ষা মিলবে?

By করেস্পন্ডেন্ট 23 hours ago
তাজা খবরসাতক্ষীরা

আজ তালার জালালপুর গণহত্যা দিবস

By করেস্পন্ডেন্ট 1 day ago

প্রতিষ্ঠাতা: আক্তার জাহান রুমা

প্রতিষ্ঠাতা সম্পাদক: হুমায়ুন কবীর বালু

প্রকাশনার ৫২ বছর

দৈনিক জন্মভূমি

পাঠকের চাহিদা পূরণের অঙ্গীকার

প্রতিষ্ঠাতা: আক্তার জাহান রুমা

প্রতিষ্ঠাতা সম্পাদক: হুমায়ুন কবীর বালু

রেজি: কেএন ৭৫

প্রধান সম্পাদক: লে. কমান্ডার (অব.) রাশেদ ইকবাল, প্রকাশক: আসিফ কবীর কর্তৃক জন্মভূমি প্রকাশনী লি: ১১০/২,সাংবাদিক হুমায়ুন কবীর বালু সড়ক, খুলনা থেকে মূদ্রিত ও প্রকাশিত

Developed By Proxima Infotech and Ali Abrar

Removed from reading list

Undo
Welcome Back!

Sign in to your account

Lost your password?