সিরাজুল ইসলাম, শ্যামনগর : সুন্দরবনে প্রতিনিয়ত একের পর এক অনর্গল শিকার হচ্ছে হরিণ কোন কায়দায় বন্ধ করা যাচ্ছে না সুন্দরবনের হরিণ শিকার,, রাত পোহালে ই খবর আসে হরিণের মাংস জব্দ হরিণ শিকারের দায় শিকারি আটক,। একশ্রেণীর প্রভাবশালী শিকারীরা মাছ কাঁকড়া আহরণকারীদের মাধ্যমে সুন্দরবন থেকে ফাঁস কল ও বড়শি দিয়ে হরিণ শিকার করে নিয়ে আসছে এই সমস্ত হরিণের মাংস বারবার লেখা হচ্ছে উপশহর শহর এমন কি ঢাকা রাজধানীতে পর্যন্ত পৌঁছে যাচ্ছে,, , মাছ কাঁকড়ার পাশ করে সুন্দরবনের প্রবেশ করে হরিণ শিকার করে এলাকার প্রভাবশালীদের কাছে হস্তান্তর করছে,, এলাকার প্রভাবশালীরা এই হরিণের মাংস বিভিন্ন হাত বদলের মাধ্যমে চড়া দামে বিক্রয় করছে এর সাথে কোন না কোন রাজনৈতিক মহলের নেতারা জড়িত রয়েছে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে। গতকাল পশ্চিম সুন্দরবনে কোস্ট গার্ডও বনবিভাগ অভিযান চালিয়ে ২০৫কেজি হরিণের মাংস জব্দ করেছে যাহা ২ দশকের রেকর্ড এর সাথে আটক করেছে এক শিকারীকে এভাবেই প্রতিদিনই সুন্দরবনের মায়াবী হরিণ একের পর এক নিধন হচ্ছে। উপকূলী এলাকার সুধীমহল ও বন বিশেষজ্ঞ মহল বলতে চায়এখনই সুন্দরবনের হরিণ সহ প্রাণিসম্পদ বাঁচাতে হলে সুন্দরবনের সব ধরনের পাশ পারমিট বন্ধ করে দিয়ে পর্যটক পর্যন্ত প্রবেশ অধিকার বন্ধ করতে হবে তাহলে সুন্দরবনের হরিণ শিকারসহ সব অপরাধ নিয়ন্ত্রণে আসবে,। বাঁচবে সুন্দরবন বাঁচবে উপকূলের মানুষ সে কারণে মাননীয় বন উপদেষ্টার কাছে জ্বর
দাবি এখনি সুন্দরবনের সব ধরনের প্রবেশাধিকার নিষিদ্ধ করুন সুন্দরবনকে বাঁচান বাংলাদেশের ইতিহাস কে টিকিয়ে রাখুন। এই প্রতিবেদক গত ছয় মাসে সুন্দরবনে শুধু হরিণ শিকারের উপর ২৯ টি প্রতিবেদন লিখেছেন প্রতিনিয়ত লিখতেই আছেন কিন্তু কোন কার্যকর হচ্ছে না। বরং দিন গেলে সুন্দরবনের হরিণ শিকার সহ নানা অপরাধ বাড়তেই আছে এর প্রতিকার কোথায়,, সুন্দরবনের সাথে সংশ্লিষ্ট সাবনাগুরু উপজেলার কৈখালী ইউনিয়নের নিজামুদ্দিন 55 আব্দুল খালেক চল্লিশ এবাদুলছানা পঞ্চান্ন আব্দুল মালেক ৫৩ মনসুরালী পঞ্চায়েত আদম আলী চল্লিশ মোকসেদ আলী ৪২ কিরণ মন্ডল ৩৬ রমজান নগর ইউনিয়নের আনোয়ার হোসেন পঞ্চান্ন বিল্লাল হোসেন ৪০ শওকত আলী২২ আব্দুল করিম ৪৩ মিজানুর রহমান পঞ্চানন বাবর আলী 43 সংসার ঢালী ৫৫ রান গাজী ৪৩ মোতালেব শাসন পঞ্চান্ন হরিপদ মন্ডল ৫৩ মুন্সিগঞ্জ ইউনিয়নের জুম্মান গাজী ৫৫ মালেক মল্লিক 43 আফছার আলী ৩৫ মনোয়ার হোসেন 63 নুর ইসলাম ৪৫ কামরুল ইসলাম ৩০ আদম আলী ৫৫ শামসুর রহমান ৪০ ওসমান গনি 43 আমিনুর রহমান পঞ্চান্ন সিদ্দিক গাজী ৪৩ হাসান আলী পঞ্চান্ন মান্নান ৩৫ জাকির হোসেন ২৭ আব্দুল জলিল ৫৩ তপন মন্ডল 45 খগেন মন্ডল ৫৩ দুলাল মন্ডল ৪০ কেনা মন্ডল ৫৫ বুড়ি ইউনিয়নের আমিনুর রহমান পঞ্চায়েত সোলায়মান হোসেন ৫৩ মমেন গাজী ৬২ আব্দুল মজিদ ৫৩ আব্দুস সালাম পঞ্চান্ন আমির আলী গাজী 63 জয়নাল গাজী পঞ্চান্ন পতিরাম মন্ডল ৬৭ বুড়ি ইউনিয়নের তাপস মন্ডল ৪৫ শ্রীকান্ত মন্ডল ৪০ প্রবদ মন্ডল ৪৩ আনসার আলী ২২ রেজাউল করিম ৪৩ মোকসেদ মোল্লা ৫৫ সানাউল্লাহ 63 আনিসুজ্জামান ৫৫ ওবায়দুল্লাহ ৬৩ শহিদুল ইসলাম ৩০ বাবুরা ইউনিয়নের মজিবর রহমান ২৩ জোবেদ আলী ৫৫ মকসাদ আলী ৪৩ জোববার আলী ৬৫ কোবা তালি ৫৩ জামাল হোসেন ২২ তে জান্নাত মন্ডল ৪৪ আব্দুস সালাম ৬৫ কেরামত আলী ৪৬ আব্দুস সাত্তার ৫৫ বাদার আলী ৬৩ কয়রা উপজেল ার ঘড়ি লাল গ্রামের মোজাম হোসেন ৫৫ আব্দুল আলিম ৪০ আকরাম হোসেন ৫৫ ইয়ারফ হোসেন 63 হোসেন আলী ৩২ বিষ্ণু মধ্যমন্ডল ৫৩ কার্তিক মন্ডল ২৫ হরিদাস মন্ডল ৬২ কালাম গাজী ৫৫ আনোয়ার হোসেন 63 মকবুল হোসেন ৫৫ বদর উদ্দিন ৬৩ মামুন আলী ৩২ বিল্লাল হোসেন ৪৩ শফিকুল ইসলাম ৩৫ আব্বাজালী ৬৫ আব্দুল গফুর ৩০ ইসমাইল হোসেন ৩৫ রজব আলী ৪৩ আব্দুল হাই পঞ্চান্ন মনোয়ার হোসেন সত্তর শওকত আলী চল্লিশ সুন্দরবন থেকে ফিরে আসা এই সমস্ত প্রত্যক্ষদর্শী বাস কাকড়া আহরণকারীরা জানিয়েছে।সুন্দরবন উপকূলের প্রভাবশালী ব্যক্তিরা মাছ কাকড়া আহরণকারীদের পাশ পারমিট দিয়ে সুন্দরবনের আন্দামানিক দবে কি ফিরিঙ্গিয়া পুস্পোকাটি ছড়া মেঘনা কালিরচর মান্দারবাড়িয়া ইলশে মারে দুবলার চর বেলা কয়লা, তালপট্টি আগুন জ্বালা ইলশেমারি চামটা লাটাবে কি ডিংগী মারি খব্রাখালি ১৮ বাকি চুন কুড়ি খাসিটা না শব্দে গ** দে মালঞ্চ আর পাঙ্গাসিয়া, মাদারদী দায়ের গান কাশিঘাটা হলদিবুনিয়া চালতেবাড়িয়া হাতি ভাঙ্গা তের কাটিংটাটার ভাড়া নি। কলাগাছিয়া ঝিঙ্গে বারিয়া সহ সুন্দরবনের হরিণের আবাসন স্থল থেকে হরিণ শিকার করছে পেশাদার শিকারীরা টাকার বিনিময়,। এই সমস্ত হরিণের মাংস লোকালয়ে উঠছে কৈখালী সোহেলখালী জাদা পরানপুর ভ্যাটখালি যতীন্দ্রনগর মীর গান কাল ইঞ্চি
পারসে খালি চুন করি, সিংহর তলে হরিনগর ধুম ঘাট মথুরাপুর দক্ষিণ কদমতলা কুলতলী পূর্বকালীনগর মৌখালী মুন্সিগঞ্জ পান খালি আবার চন্ডিপুর ধাতিনা খালি। বুড়ি গোয়ালিনী দুর্গা বাটি ভামিয়া, পড়া কার না বড়কো বোর্ড নয়াবেটি বিড়ালক্ষী খটিকাটা পাখি মারা। পাতাখালি চন্ডিপুর কামালকাঠি, পশ্চিম পাটাখালি গাবুরা লেবু বুনিয়া ঘাগড়ামারি পারশেমারি চাদ দিমু খা ডুমুরিয়া হরিশ খালি বাড়ি গান বাড়ি কয়রা উপজেলার বেদ কাশ ে কাশিাবাদ গরিলাল আংটি হারা ঝড় সিং সহ উপকূলীয় প্রায় অর্ধশত গ্রাম দিয়ে এই হরিণের মাংস পাচার হয়ে যাচ্ছে। লোকালয়ের হরিণ শিকারের হো তারা কষ্ট গার্ড ও বন বিভাগের গতিবিধি সব সময় লক্ষ্য করে চলে বনবিভাগ ও কোস্ট গার্ড যখন বিশ্রামের জন্য গন্তব্যস্থলে আসে তখনই তারা মোবাইল ফোনে সিগনাল দিলে শিকারীরা হরিণের মাংস কেনে লোকালয়ে প্রভাবশালীদের হাতে হস্তান্তর করে। প্রভাবশালীরা হরিণের মাংস শিকারিদের কাছ থেকে উদ্ধার করে মোটরসাইকেল অথবা ট্রলারযোগে দ্রুত গতিতে বিভিন্ন গন্তব্য স্থলে তাদেরও লোক ধরা আছে সেখানেই পৌঁছে দেয় সেখান থেকে হরিণের মাংস শ্যামনগর উপজেলা সাতক্ষীরা জেলা খুলনা জেলা বাগেরহাট জেলা পিরোজপুর জেলা ঝালকাঠি জেলা বরগুনা জেলা সহ ঢাকা রাজধানীতে পর্যন্ত পৌঁছে দিচ্ছে,, ১ কেজি হরিণের মাংস দাম 500 টাকা থেকে ৭০০ টাকা। সর্বোচ্চ এক হাজার টাকায় বিক্রি করছে উপকূলীয় এলাকার প্রত্যেকটি উপজেলা জেলা সদরের রাজনৈতিক দলের নেতাদের ও প্রভাবশালী ব্যক্তিদের ফ্রিজে সব সময় হরিণের মাংস মজত রয়েছে কেউবা আত্মীয়-স্বজনের জন্য রেখেছেন আবার কেউবা রাজনৈতিক পথ-পদবি নেওয়ার জন্য রেখেছেন কেউবা বড় বড় কাজ বাগি ইয়ে।নেওয়ার জন্য রেখেছেন আবার কেউবা ফ্রিজে রেখে আস্তে আস্তে খাওয়ার জন্য রেখেছেন,, এই সমস্ত উপজেলা জেলায় রাজনৈতিক ব্যক্তি ও প্রভাবশালীদের ফ্রিজে অভিযান চালালে হাজার হাজার কেজি হরিণের মাংস বেরিয়ে আসবে,, সুন্দরবন বিশেষজ্ঞ ব্যারিস্টার কাজে কাউসার আহমেদ ব্যারিস্টার নাজমা আক্তার খোরশেদ আলম মফিদুল ইসলাম ব্যারিস্টার জাহাঙ্গীর আলম ব্যারিস্টার মোমেনা আক্তার ব্যারিস্টার সোলাইমান হোসেন তাদের ভাষ্য সুন্দরবনের অর ইণ স্বীকার বন্ধ বরদর্শীদের তাৎপরতা বন্ধ অভয়ারণ্য এলাকায় মাছ শিকার বন্ধ বিষ দিয়ে মাছ শিকার বন্ধ সহ নানা অপরাধ নিয়ন্ত্রণে আনতে হলে বর্তমান সরকারের একমাত্র কাজ জরুরি হয়ে দাঁড়িয়েছে সুন্দরবনে সামান্য সরকারের রাজস্ব জন্য সুন্দরবনকে ক্ষতি না করে সমস্ত প্রবেশ অধিকার বন্ধ করতে হবে সুন্দরবনে মাত্র ৫০ থেকে ৬০ হাজার মানুষের কর্মসংস্থান এই ৬০ হাজার মানুষের কর্মসংস্থানের জন্য সুন্দর মনে প্রবেশ বন্ধ করে দিয়ে শ্যামনগর উপজেলার মুন্সিগঞ্জ কয়রা উপজেলা সদর মংলা উপজেলা সদর বাগেরহাট পিরোজপুর ঝালকাঠি বরগুনাতে শিল্প কলকারখানা গড়ে তুলে এই ৫০ থেকে ৬০ হাজার বনজীবীদের বিকল্প কর্মসংস্থান করতে হবে বাংলাদেশে ১৮ কোটি মানুষের যদি রুটি রুজি মেলে তাহলে ৬০০০০ মানুষের কেন বিকল্প কোন কর্মসংস্থান হবে না কেন কেন বা তাদের সুন্দরবনে প্রবেশ অধিকার বন্ধ করে দিলে রুটি রোজী মিলবে না এটা কোন গুরুত্বপূর্ণ কাজ নয় সরকার হাজার হাজার কোটি টাকার বড় বড় মেগা প্রকল্প বাস্তবায়ন করছে আর সামান্য ৫০ থেকে ৬০ হাজার মানুষের বিকল্প কর্মসংস্থান তৈরি করা সরকারের জন্য মোটেই বড় কাজ নয় সে কারণে অতি শীঘ্রই বনজীবীদের বিকল্প কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করে সুন্দরবন থেকে ফিরিয়ে আনতে হবে আর বিশ্বের ঐতিহ্যবাহী ম্যানগ্রোভ ফরেস্ট সুন্দরবন সম্পূর্ণ সংরক্ষিত করতে হবে তাহলে সুন্দরবনের প্রাণীকূল সহ সুন্দরবন টিকে থাকবে শত শত বছর এ ব্যাপারে কথা হয় পশ্চিম সুন্দরবনের বিভাগীয় বন কর্মকর্তা এ জেড এ হাসানুর রহমানের সাথে তিনি এই প্রতিবেদককে জানান রাত দিন নিরলস ভাবে কোস্টগার্ড বনবিভাগ নৌ পুলিশ থানা পুলিশ নৌ বাহিনী পাহারা দিয়ে চলছে তার পরেও অনর্গল হরিণের মাংস পাচার হচ্ছে, তিনি আরো জানান সুন্দরবন শুধু বনবিভাগের নয় এ দেশের ১৮ কোটি মানুষের সমান অধিকার রয়েছে সকলেই আসুন সুন্দরবনের হরিণ শিকার বন্ধসহ নানা অপকর্ম বন্ধের জন্য আমরা এগিয়ে আসি,। তুমি আরো বলেন আমরা প্রশাসনিকভাবে মিটিং সেমিনার করে আরো কঠোর অবস্থানে যাচ্ছি।যাতে সুন্দরবনের হরেন শিকারসহ যাবতীয় অপরাধ জিরো তে নিয়ে আসা যায়।। মুঠোফোনে কথা হয় জলবায়ু পরিবেশ ও বন উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসানের সাথে তিনি এই প্রতিবেদককে বলেন সুন্দরবনে হরিণ শিকার বনদস্যদের তৎপরতা সহ নানান অপকর্মের খবর প্রতিনিয়ত আমাদের কাছে আসছে আমরা অতি শীঘ্রই সুন্দরবনের বিষয় নিয়ে মন্ত্রণালয়ে একটি বিশেষ মিটিং করব সেখানেই সিদ্ধান্ত নেব সুন্দরবনের সব ধরনের প্রবেশ নিষিদ্ধ কিম্বা অন্য কোন পদক্ষেপ নেওয়া যায় কিনা,, তিনি আরো জানান প্রতিনিয়ত যদি সুন্দরবনের হরিণ এভাবেই নিধন হয় অতি শিগগিরই সুন্দরবনে হরিণ শূন্য হয়ে পড়বে সেজন্য আমাদের জরুরী পদক্ষেপ নেওয়া সময়ের প্রয়োজন হয়ে দাঁড়িয়েছে। আমরা বনজবীদের কাছ থেকে সামান্য রাজস্বের জন্য জাতীয় সম্পদ কোন কায়দায় নষ্ট হতে দেব না বলে রেজওয়ান হাসান আরো জানিয়েছে । তিনি আরো বলেন এ ব্যাপারে আমি মাননীয় প্রধান উপদেষ্টা মহোদয়ের সাথে অতি দ্রুতই আলোচনা করব একটু অপেক্ষা করেন সুন্দরবনের হরিণ শিকারসহ সব অপরাধ বন্ধের জন্য কঠোর পদক্ষেপ নিয়ে আসার চিন্তা আমাদের মাথায় রয়েছে,, বনজীবীদের সুন্দরবনের যেতে না দিয়ে বিকল্প কর্মসংস্থানের ব্যবস্থার কথা জানতে চাইলে রিজওয়ানা হাসান বলেন এটাও আমাদের মাথায় আছে এটা তো রাতারাতি করা যাবে না এটা দীর্ঘমেয়াদী পরিকল্পনা বনজীবীদের বিকল্প ব্যবস্থা করতে হলেও সেটাও একটা সময়ের ব্যাপার সেজন্যও আমরা আলোচনা করব বিশ্বের ঐতিহ্যবাহী ম্যানগ্রোভ ফরেস্ট সুন্দরবন কোন মতেই প্রাণীসহ ধবংস হতে দেওয়া যাবে না ইতিমধ্য নির্দেশ দেওয়া হয়েছে হরেন শিকারের সাথে কারা জড়িত লোকালয়ে কোন প্রভাবশালীরা জড়িত কন।রাজনৈতিক দলের লিডার জড়িত তাদের জন্য তো করে তালিকা তৈরি করে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য বনবিভাগ সহ সংশ্লিষ্ট প্রশাসনকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
সুন্দরবনে হরিণ শিকার বন্ধ করতে হলে এক্ষুনি প্রয়োজন সব ধরনের প্রবেশ নিষিদ্ধ

Leave a comment