By using this site, you agree to the Privacy Policy and Terms of Use.
Accept

প্রকাশনার ৫২ বছর

দৈনিক জন্মভূমি

পাঠকের চাহিদা পূরণের অঙ্গীকার

  • মূলপাতা
  • জাতীয়
  • আন্তর্জাতিক
  • রাজনীতি
  • খেলাধূলা
  • বিনোদন
  • জেলার খবর
    • খুলনা
    • চুয়াডাঙ্গা
    • বাগেরহাট
    • মাগুরা
    • যশোর
    • সাতক্ষীরা
  • ফিচার
  • ই-পেপার
Reading: ইউএনও ওয়াহিদাকে গভীররাতে কুপিয়ে জখম
Share
দৈনিক জন্মভূমিদৈনিক জন্মভূমি
Aa
  • জাতীয়
  • আন্তর্জাতিক
  • জেলার খবর
  • ই-পেপার
অনুসন্ধান করুন
  • জাতীয়
  • জেলার খবর
  • আন্তর্জাতিক
  • খেলাধূলা
  • বিনোদন
  • ই-পেপার
Have an existing account? Sign In
Follow US
প্রধান সম্পাদক মনিরুল হুদা, প্রকাশক আসিফ কবীর কর্তৃক জন্মভূমি প্রকাশনী লি: ১১০/২,সাংবাদিক হুমায়ুন কবীর বালু সড়ক, খুলনা থেকে মূদ্রিত ও প্রকাশিত
দৈনিক জন্মভূমি > জাতীয় > ইউএনও ওয়াহিদাকে গভীররাতে কুপিয়ে জখম
জাতীয়

ইউএনও ওয়াহিদাকে গভীররাতে কুপিয়ে জখম

Last updated: 2020/09/04 at 8:18 AM
করেস্পন্ডেন্ট 2 years ago
Share
SHARE

দিনাজপুরের ঘোড়াঘাট উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ওয়াহিদা খানমকে হেলিকপ্টারে এনে ঢাকায় নিউরো সায়েন্স হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। দুর্বৃত্তদের হামলায় গুরুতর আহত হয়েছিলেন তিনি। চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, তিনি এখনও অচেতন অবস্থায় রয়েছেন। তার বড় ধরনের অস্ত্রপোচার করা দরকার। তবে এই মুহূর্তে অপারেশন বা বিদেশ নেওয়ার পরিস্থিতি নেই বলে চিকিৎসকরা জানিয়েছেন।

এর আগে, গত বুধবার (২ সেপ্টেম্বর) দিবাগত রাত আড়াইটার দিকে সরকারি বাসভবনে ইউএনও ও তাঁর মুক্তিযোদ্ধা বাবা ওমর আলী শেখকে কুপিয়ে আহত করে দুর্বৃত্তরা। বৃহস্পতিবার সকালে তাদের রংপুর কমিউনিটি মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানে ইউএনওকে নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউ) রাখা হয়।

রংপুর কমিউনিটি মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের নিউরো সার্জারি বিভাগের প্রধান ডা. রাজকুমার নাথ জানান, ইউএনও ওয়াহিদা খানমের মাথার বাঁ পাশে যে ধারালো আঘাত রয়েছে তা অত্যন্ত গুরুতর। তিনি সঙ্গাহীন অবস্থায় রয়েছেন। তার বড় ধরনের অপারেশন করা দরকার। এজন্য দ্রæত ঢাকায় পাঠানো হয়েছে।

ঘোড়াঘাট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আমিরুল ইসলাম জানিয়েছেন, রাত আনুমানিক আড়াইটার দিকে একদল দুর্বৃত্ত মই বেয়ে ইউএনওর সরকারি বাসায় প্রবেশ করে। তারা ইউএনও ওয়াহিদা খানমকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে কোপাতে শুরু করে। এ সময় ইউএনওর চিৎকার শুনে ঘরে থাকা বাবা ছুটে এসে মেয়েকে বাঁচানোর চেষ্টা করলে দুর্বৃত্তরা তাঁকেও কুপিয়ে জখম করে। পরে অন্য কোয়ার্টারের বাসিন্দ্রারা টের পেয়ে পুলিশকে খবর দেয়।

এরপর বাবা-মেয়ে দু’জনকে আহত অবস্থায় উদ্ধার করে প্রথমে ঘোড়াঘাট উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে তাঁদের রংপুরে পাঠানো হয়। এদিকে হামলার ঘটনার ঘোড়াঘাট উপজেলা পরিষদ চত্বর ঘিরে রেখেছে প্রশাসন। দিনাজপুর-৬ আসনের সংসদ সদস্য শিবলী সাদিক, দিনাজপুরের জেলা প্রশাসক মো. মাহমুদুল আলম, পুলিশ সুপার আনোয়ার হোসেন ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন।

জেলা প্রশাসক মাহমুদুল আলম জানান, হত্যার উদ্দেশেই ইউএনওর ওপর এ হামলা চালানো হয়েছে বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে। জানা গেছে, নওগাঁ থেকে মাঝে মধ্যে মেয়ে ওয়াহিদা খানমের বাসায় বেড়াতে আসেন বীর মুক্তিযোদ্ধা বাবা ওমর আলী শেখ। ওয়াহিদা খানমের স্বামী রংপুরের পীরগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা হিসেবে কর্মরত।

এ দিকে বৃহস্পতিবার দুপুরে বিমান বাহিনীর একটি হেলিকপ্টারে করে ঢাকায় আনা হয় ইউএনও ওয়াহিদাকে।

দুর্বৃত্তদের হামলায় আহত দিনাজপুরের ঘোড়াঘাটের ইউএনও ওয়াহিদা খানমের শারীরিক অবস্থার উন্নতি না হলে দেশের বাইরে নেওয়ার কোনও সুযোগ নেই। তার অবস্থার উন্নতি না হওয়া পর্যন্ত অপারেশনও করা যাবে না বলে জানিয়েছেন নিউরোসায়েন্স হাসপাতালের চিকিৎসকরা।

বৃহস্পতিবার (৩ সেপ্টেম্বর) এক সংবাদ সম্মেলনে মেডিক্যাল বোর্ডের সদস্য ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব নিউরোসায়েন্সেস ও হাসপাতালের নিউরো সার্জারির অধ্যাপক ডা. জাহিদ হোসেন সাংবাদিকদের বলেন, এ মুহূর্তে অপেক্ষা করা ছাড়া আর কোনও উপায় নেই। ইউএনও-এর অবস্থা আশঙ্কাজনক। তার রক্তচাপ ও পালস স্বাভাবিক না হলে অবস্থা আরও সংকটাপন্ন অবস্থা হবে। চিকিৎসকরা সর্বোচ্চ চেষ্টা করছেন।

মেডিক্যাল টিম গঠন করা হয়েছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, সব সিদ্ধান্ত মেডিক্যাল বোর্ডের চিকিৎসকরা মিলেই নিয়েছেন। পুরো টিম মিলে তাকে দেখেছেন, অবজারভেশনে রেখেছেন। মেডিক্যাল বোর্ডে আছেন নিউরোসায়েন্স হাসপাতালের পরিচালক অধ্যাপক ডা. কাজী দ্বীন মোহাম্মদ, যুগ্ম পরিচালক অধ্যাপক ডা. বদরুল আলম, অধ্যাপক ডা. এম এম জহিরুল হক, আইসিইউ কনসালটেন্ট ডা. উজ্জ্বল কুমার মল্লিক, অধ্যাপক আমিন মোহাম্মদ খান, অধ্যাপক ডা. মাহফুজুর রহমান।

এই মুহূর্তে তাকে দেশের বাইরে নেওয়ার সুযোগ নেই উল্লেখ করে ডা. জাহিদ বলেন, তার ব্রেনে আঘাত লেগেছে। খুলি ভেঙে ভেতরে ঢুকে যাওয়ায় ভেতরে রক্তক্ষরণ হয়েছে। রক্তচাপ-পালসও ঠিকমতো নেই। উন্নতি হলে পরবর্তী পদক্ষেপ নেওয়া যাবে।

এর আগে ওয়াহিদা খানমকে বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর একটি হেলিকপ্টার যোগে রংপুর হতে ঢাকায় স্থানান্তর করা হয়। আন্তবাহিনী জনসংযোগ পরিদফতর (আইএসপিআর) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানায়।

প্রসঙ্গত, বুধবার দিনগত রাত আড়াইটার দিকে উপজেলা পরিষদ চত্বরে ইউএনও’র সরকারি বাসভবনে হামলা করে দুর্বৃত্তরা। গেটে দারোয়ানকে বেঁধে ফেলে তারা। পরে বাসার পেছনে গিয়ে মই দিয়ে উঠে ভেনটিলেটর দিয়ে বাসার ভেতরে প্রবেশ করে হামলাকারীরা। ভেতরে ঢুকে ভারি ও ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে ও আঘাত করে ইউএনও ওয়াহিদাকে গুরুতর আহত করে। মেয়েকে বাঁচাতে এলে তার বাবা মুক্তিযোদ্ধা ওমর আলী শেখকে (৭০) জখম করে। তারা অচেতন হয়ে পড়লে মৃত ভেবে হামলাকারীরা পালিয়ে যায়। ভোরে স্থানীয়রা টের পেয়ে তাদের উদ্ধার করেন।

বৃহস্পতিবার (৩ সেপ্টেম্বর) বিকেল ৩টা ৮ মিনিটে রাজধানীর নিউরো সায়েন্স হাসপাতালে ওয়াহিদাকে ভর্তি করানো হয়। এরপর সেখানকার চিকিৎসকদের নিয়ে ৭ সদস্যের একটি মেডিকেল বোর্ড গঠন করা হয়।

মেডিকেল বোর্ডের সদস্যরা ওয়াহিদার শারীরিক অবস্থা পরীক্ষা-নিরীক্ষা করেছেন। তার অবস্থা জেনেছেন। এরপর চিকিৎসকরা এ সিদ্ধান্তে উপনীত হন যে, ওয়াহিদার মাথার বাম পাশের খুলি ভেঙে ভেতরে ঢুকে গেছে। সেখানে রক্তক্ষরণ হচ্ছে। তার যে বড় ধরনের অপারেশন করা দরকার তা এই মুহূর্তে করা যাচ্ছে না। তিনি অচেতন অবস্থায় আছেন। অপারেশন করার মতো অবস্থায় নেই তিনি।

চিকিৎসক বোর্ডের সদস্যরা আরো জানিয়েছেন, বিদেশে নিয়ে উন্নত চিকিৎসা করাবেন সে অবস্থাতেও নেই তার শারীরিক অবস্থা। অবস্থার উন্নতি না হলে কোনোটাই সম্ভব নয়।

হাসপাতাল সূত্রে জানা গেছে, এই মুহূর্তে ওয়াহিদাকে স্যালাইন দেওয়া হয়েছে। সার্বক্ষণিক পর্যবেক্ষণ করা হচ্ছে। এদিকে নিউরো সায়েন্স হাসপাতালে প্রশাসনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত হয়েছেন। তারাও ওয়াহিদার চিকিৎসার জন্য সব ধরনের চেষ্টা চালাচ্ছেন।

অন্যদিকে ইউএনও ওয়াহিদার ওপর হামলাকারীদের এখনও শনাক্ত করতে পারেনি পুলিশ। ঘটনার প্রায় ১৫ ঘণ্টা পার হলেও থানায় মামলা হয়নি। তবে দিনাজপুরের পুলিশ সুপার আনোয়ার হোসেন জানিয়েছেন, হামলাকারীকে শনাক্ত করতে সবাই ধরনের চেষ্টা চলছে। রংপুর বিভাগীয় কমিশনার ও রংপুর রেঞ্জের ডিআইজিসহ প্রশাসনের সকল স্তরের কর্মকর্তারা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন।

জেলা প্রশাসক মাহমুদুল আলম জানান, হত্যার উদ্দেশ্যেই ইউএনওর ওপর এ হামলা চালানো হয়েছে বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে। জানা গেছে, নওগাঁ থেকে মাঝেমধ্যে মেয়ে ওয়াহিদা খানমের বাসায় বেড়াতে আসেন বীর মুক্তিযোদ্ধা বাবা ওমর আলী শেখ। ওয়াহিদা খানমের স্বামী রংপুরের পীরগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা হিসেবে কর্মরত।

\ পিপিই পরা দুই ব্যক্তি হামলায় অংশ নেয় \

ঘোড়াঘাট উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ওয়াহিদা খানম ও তার বাবা মুক্তিযোদ্ধা ওমর আলী শেখের (৭০) অপর হামলায় দুই ব্যক্তি অংশ নেয়। পিপিই পরে ওই দুই দুর্বৃত্ত বুধবার (২ সেপ্টেম্বর) রাত ২টার দিকে বাসভবনে প্রবেশ করে। তারা নৈশপ্রহরী আব্দুর রাজ্জাককে বেঁধে ফেলে। পরে একজন হাতুড়ি ও ধারালো অস্ত্র নিয়ে ভেনটিলেটর ভেঙে ঘরে প্রবেশ করে। সেখানে প্রায় ঘণ্টাখানেক অবস্থানের পর হামলাকারী বেরিয়ে আসে। ইউএনও’র বাসার সিসিটিভি ফুটেজে এমনটাই দেখা গেছে।

বৃহস্পতিবার (৩ সেপ্টেম্বর) ঘটনাস্থল পরিদর্শন শেষে জেলা প্রশাসক মাহমুদুল আলম, পুলিশ সুপার আনোয়ার হোসেন, বিরামপুর সার্কেলের সহকারী পুলিশ সুপার মিথুন সরকার, হাকিমপুর উপজেলা নির্বাহী অফিসার আব্দুর রাফিউল আলম ও নবাবগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নাজমুন নাহারসহ র‌্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন এবং সিআইডি ও ডিবির পৃথক দল সিসিটিভি ফুটেজ পর্যালোচনা করে। পরে এ নিয়ে তারা বৈঠক করেন। বিকাল সাড়ে ৩টার দিকে বৈঠক শেষে দলটি আবারও ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে। 

সূত্র জানায়, সিসিটিভির ফুটেজে হামলার সঙ্গে দু’জনকে জড়িত থাকতে দেখা গেছে। তারা দু’জনেই পিপিই পরেছিলো। তবে মই বেয়ে ভেনটিলেটর দিয়ে একজন প্রবেশ করে। সে একঘণ্টার মতো সেই রুমে অবস্থান করেছিলো বলেও ফুটেজে দেখা গেছে।

তবে হামলাকারী ইউএনও’র শিশু সন্তান আদিয়ার (৩) ওপর কোনও আঘাত করেনি বলে সূত্র জানায়।

এদিকে ঘটনাস্থল পরিদর্শন শেষে এমপি শিবলী সাদিক বলেন, ঘটনাদৃশ্য দেখে মনে হচ্ছে এটি ডাকাতির উদ্দেশ্যে নয়, তাকে হত্যার উদ্দেশ্যেই হামলা চালানো হয়েছে। এখানে র‌্যাব, পুলিশ, সিআইডি, ডিবির দল তদন্ত করছে। একইসঙ্গে জেলা প্রশাসক, পুলিশ সুপার রয়েছেন, তারাও বিষয়টি দেখছেন।

জেলা প্রশাসক মাহমুদুল আলম ঘটনাস্থল পরিদর্শন শেষে বলেন, আপনাদের বলার মতো এখনও এমন কিছু পাওয়া যায়নি। কিছু পেলে অবশ্যই আপনাদেরকে ডেকে জানানো হবে। তবে এতটুকু বলতে পারি, তাকে হত্যার উদ্দেশ্যেই হামলা চালানো হয়েছে। একজন ইউএনও’র ওপর এমন হামলা হেলা-ফেলার বিষয় নয়, গুরুত্বের সঙ্গে বিষয়টি দেখা হচ্ছে।

ওয়াহিদা খানম নওগার মহাদেবপুরে বাবার বাড়ি, তার স্বামী মেজাবাউল হাসান পীরগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা হিসেবে কর্মরত রয়েছেন। তার বাড়ি দিনাজপুরের নবাবগঞ্জ উপজেলায়।

- Advertisement -
Ad image
করেস্পন্ডেন্ট September 4, 2020
Share this Article
Facebook Twitter Whatsapp Whatsapp LinkedIn Email Copy Link Print
Previous Article এডমিরাল র‌্যাংক ব্যাজ পরানো হলো নৌবাহিনী প্রধানকে
Next Article রূপসায় ঘেরের পাড়ে শসার বাম্পার ফলনে কৃষকের মুখে হাসি
Leave a comment

Leave a Reply Cancel reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

দিনপঞ্জি

February 2023
S S M T W T F
 123
45678910
11121314151617
18192021222324
25262728  
« Jan    
এ সম্পর্কিত খবর
খুলনাতাজা খবর

খুলনা বিভাগে অভ্যন্তরীণ আমন ধান ও চাল সংগ্রহ হতাশাজনক

By স্টাফ রিপোর্টার 3 mins ago
তাজা খবরবাগেরহাট

সুন্দরবন সংলগ্ন এগারো গ্রামের মানুষের মাঝে বাঘ আতংক

By স্টাফ রিপোর্টার 17 mins ago
- Advertisement -
Ad imageAd image

এ সম্পর্কিত আরও খবর

জাতীয়

বুয়েট শিক্ষক নিখিলের নামে গ্রেফতারি পরোয়ানা

By স্টাফ রিপোর্টার 20 hours ago
জাতীয়

নিপাহ ভাইরাসে ১০ আক্রান্তের মধ্যে ৭ জনেরই মৃত্যু : আইইডিসিআর

By স্টাফ রিপোর্টার 20 hours ago
জাতীয়

বায়ুদূষণে মানুষ মেরে ফেলছেন: পরিবেশ অধিদফতরকে হাইকোর্ট

By স্টাফ রিপোর্টার 20 hours ago

প্রতিষ্ঠাতা: আক্তার জাহান রুমা

প্রতিষ্ঠাতা সম্পাদক: হুমায়ুন কবীর বালু

প্রকাশনার ৫২ বছর

দৈনিক জন্মভূমি

পাঠকের চাহিদা পূরণের অঙ্গীকার

প্রতিষ্ঠাতা: আক্তার জাহান রুমা

প্রতিষ্ঠাতা সম্পাদক: হুমায়ুন কবীর বালু

রেজি: কেএন ৭৫

প্রধান সম্পাদক মনিরুল হুদা, প্রকাশক আসিফ কবীর কর্তৃক জন্মভূমি প্রকাশনী লি: ১১০/২,সাংবাদিক হুমায়ুন কবীর বালু সড়ক, খুলনা থেকে মূদ্রিত ও প্রকাশিত

আইটি ও মেইনটেন্যান্স : Proxima Infotech IT

স্বত্ব © দৈনিক জন্মভূমি

Removed from reading list

Undo
Welcome Back!

Sign in to your account

Lost your password?