সোহেল আহমেদ, কালীগঞ্জ : ঝিনাইদহ কালীগঞ্জ উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা রাশিদুল আলমের যোগদানের পর থেকে সেবা প্রার্থীদের সাথে দুর্ব্যবহার, অসৎ আচরণ, হয়রানি, ধামকানি সহ ঘুষ বাণিজ্যের বিস্তর অভিযোগের প্রেক্ষিতে বৈষম্য ছাত্র আন্দোলন সহ স্থানীয় জনগণ ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠে। জামাতের নেতা কর্মী, বৈষম্য ছাত্র আন্দোলনের নেতৃবৃন্দ ও স্থানীয় জনগণ কালিগঞ্জ উপজেলা নির্বাচন অফিসার মোঃ রাশিদুল আলমের সাথে বিষয়টি নিয়ে কথা বলতে গেলে তিনি প্রথমে ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠেন এবং তার ব্যবহার ও উদ্ধতপূর্ণ আচরণের সময় উপস্থিত প্রতিবাদীরাও ক্ষিপ্ত হয় এবং হট্টগোল, চেচামেচি, হইচই শুরু হলে জামাতের পৌর সেক্রেটারি হাসানুজ্জামান সহ ছাত্র বৈষম্যের নেতৃবৃন্দ কড়া প্রতিবাদ জানালে, অফিসের অন্যান্য কর্মচারী ও স্থানীয়দের হস্তক্ষেপে তিনি নত হয়ে ভুল স্বীকার করে বলেন কারো সাথে দূরব্যবহার বা হয়রানি করিনা তবে আমি ডায়াবেটিসের রোগী হঠাৎ করে রেগে যায় এবং জোরে কথা বলি এটা আমার বদঅভ্যাস যার কারনে অফিসে আসা লোকজন মনে করেন আমি দুর্ব্যবহার করছি। আসলে আমি কারো সঙ্গে খারাপ ব্যবহার করিনা কিন্তু আমার অজান্তে গলার ভয়েসটা একটু অন্যরকম। সেবা প্রার্থীরা মনে করে আমি তাদের সাথে দূর ব্যবহার করছি। তিনি উপস্থিত জনগণের কাছে দুঃখ প্রকাশ করেন এবং আগামীতে যাতে এ ধরনের ঘটনা না ঘটে সেদিকে সচেষ্ট থাকবেন।
এ ব্যাপারে নির্বাচন কর্মকর্তার সাথে কথা বললে, তিনি বলেন আমি কারো হয়রানি বা দূরব্যবহার করিনা এবং নির্বাচন অফিসে ঘুষের অভিযোগ সঠিক নাই বলে জানান।
ভুক্তভোগী সহ উপস্থিত জনগণ উক্ত কর্মকর্তা রাশেদুল আলমের অবিলম্বে বদলির দাবী জানিয়েছেন।
কালীগঞ্জের নির্বাচন অফিসারের উপর জনগন চড়াও

Leave a comment