জন্মভূমি রিপোর্ট
খুলনা উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (কেডিএ) ভুলের জন্য সারা খুলনার মানুষ ভুগতে পারেনা। তাদের মাষ্টার প্লানে ভুল থাকায় আজ সড়কের উন্নয়ন করতে যেয়ে বিভিন্ন ভবন ভেঙ্গে দিতে হচ্ছে। কেডিএ যদি না জানে তাদের জায়গার পরিমাণ কত তাহলে উন্নয়ন কিভাবে হবে। তাদের মাষ্টার প্লান বস্তাবন্দি করে রেখেছে। খুলনার মানুষের জন্য কাজ করতে গিয়ে অনেকের সাথে সম্পর্ক খারাপ হয়েছে। আজ ড্রেনেজ ব্যবস্থার উন্নয়ন করতে যেয়ে অনেকের সাথে সম্পর্ক নষ্ট হয়েছে। আমি কোন অপরাধীর কাছে মাথা নত করিনা।
বৃহত্তর খুলনা উন্নয়ন সংগ্রাম সমন্বয় কমিটির আয়োজনে “দক্ষিণ পশ্চিমাঞ্চলের উন্নয়ন অগ্রযাত্রায় আগামী খুলনা কেমন চাই” শির্ষক মতবিনিময় সভায় মেয়র তালুকদার আব্দুল খালেক এসব কথা বলেন। তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রীর সুদৃষ্টিতে আজ দক্ষিণ পশি^মাঞ্চলে বিশেষ করে খুলনায় ব্যপক উন্নয়ন মূলক কর্মকান্ড চলছে। মোংলা বন্দরে বড়বড় জাহাজ প্রবেশের জন্য ৯৯৩ কোটি টাকা ব্যয়ে চ্যানেল খননের কাজ চলছে। পদ্মা ব্রিজের কাজ শেষ হলে খুলনা হয়ে উঠবে উন্নয়নের রোল মডেল। লবণচরা, হরিণটানা ও আড়ংঘাটা থানার কিছু অংশ খুলনা সিটি কর্পোরেশনের আওতায় আনার জন্য প্রস্তাব দেয়া হয়েছে। পাশ হয়ে এলেই এদিকে শহর এগিয়ে যাবে। তিনি বলেন খুলনায় এখন প্রায় ৪০ হাজার ইজিবাইক চলছে। মাত্র ৮০০০ লাইসেন্ট দেয়া হয়েছে। রাস্তা এবং ড্রেনের কাজ শেষ হলে ইজিবাইক নিয়ন্ত্রণে আনার জন্য চেষ্টা করবো।
খুলনা সিটি কর্পোরেশনের শহীদ আলতাপ মিলনায়তনে বিভিন্ন কর্তৃপক্ষ এবং শ্রেণী পেষার মানুষের উস্থিতিতে অনুষ্ঠিত মতবিনিময় সভায় সভাপতিত্ব করেন বৃহত্তর খুলনা উন্নয়ন সংগ্রাম সমন্বয় কমিটির সভাপতি শেখ আশরাফ উজ জামান। সভায় অন্যান্যের মধ্যে বক্তৃতা করেন ও উপস্থিত ছিলেন ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. শেখ আব্দুস সালাম, কেডিএ’র চেয়ারম্যান ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মাহাবুবুল ইসলাম, খুলনা মহানগর আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক এমডিএ বাবুল রানা, খুলনা ওয়াসার ব্যবস্থাপনা পরিচালক প্রকৌশলী মোঃ আব্দুল্লাহ পিইঞ্জ, ওজোপাডিকোর ব্যবস্থাপনা পরিচালক (প্রকৌশল) মোঃ শফিক উদ্দিন, ব্যবস্থাপক (প্রশাসন) মোঃ নাজমুল হুদা, বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ অধ্যক্ষ মোহাম্মদ জাফর ইমাম, খুলনা মেডিকেল কলেজের অধ্যক্ষ ডা. মোঃ আব্দুল আহাদ, উপাধ্যক্ষ ডা. মোঃ মেহেদী নেওয়াজ, খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. শাহনেওয়াজ নাজিমুদ্দিন, অধ্যাপক ড. মনিরুল ইসলাম, স্থপতি এস এম নাজিম উদ্দিন পায়েল, বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ অধ্যাপক আনোয়ারুল কাদির মিরু, কুয়েটের অধ্যাপক ড. মোস্তফা সরোয়ার, অধ্যাপক তুষার কান্তি রায়, ফ্রোজেন ফুডস এক্সপোটার্স এ্যাসোসিয়েশনের সহ-সভাপতি এস হুমায়ুন কবীর, কেসিসি’র মেয়র প্যানেল সদস্য কাউন্সিলর মোঃ আলী আকবর টিপু, কাউন্সিলর শেখ হাফিজুর রহমান হাফিজ, মোঃ আনিসুর রহমান বিশ্বাস, জেড এ মাহমুদ ডন, মোঃ গোলাম মাওলা শানু, মোঃ সাইফুল ইসলাম, শেখ শামসুদ্দিন আহম্মদ প্রিন্স, সংরক্ষিত আসনের কাউন্সিলর মাজেদা খাতুন, প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (অতিরিক্ত সচিব) পলাশ কান্তি বালা, প্রধান প্রকৌশলী মোঃ এজাজ মোর্শেদ চৌধুরী, কেডিএ’র তত্ত¡াবধায়ক প্রকৌশলী শামীম জেহাদ, জেলা পরিষদের প্যানেল চেয়ারম্যান চৌধুরী মোঃ রায়হান ফরিদ, বিশিষ্ট সাংবাদিক ও কলামিস্ট গৌরাঙ্গ নন্দী, চেম্বার অব কমার্সের পরিচালক মফিদুল ইসলাম টুটুল, প্রেস ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক হাসান আহম্মেদ মোল্লা, প্রফেসর ড. মোঃ আশরাফুল আলম, প্রফেসর ড. মোঃ ওবায়দুল ইসলাম, আলহাজ্ব শেখ আব্দুল মান্নান, আলহাজ্ব শেখ মোশারফ হোসেন, শাহীন জামাল পন, এ্যাড. কুদরত-ই খুদা, অধ্যাপক মোঃ আবুল বাসার, মিজানুর রহমান বাবু, মিনা আজিজুর রহমান, মাস্টার বদিয়ার রহমান, আরজুল ইসলাম আরজু, মামনুরা জাকির খুকুমনি, এ্যাড. শেখ হাফিজুর রহমান হাফিজ, মীর বরকত আলী, মাস্টার মনিরুল ইসলাম, আফজাল হোসেন রাজু, মোল্লা মারুফ রশিদ, বীর মুক্তিযোদ্ধা আবু জাফর, রসু আক্তার, রকিব উদ্দিন ফারাজী, আলহাজ্ব মিজানুর রহমান টিংকু, সৈয়দ এনামুল হাসান ডায়মন্ড, শেখ মুশার্রফ হোসেন, মতলেবুর রহমান মিতুল, মোঃ খলিলুর রহমান, এস এম ইকবাল হোসেন বিপ্লব, কামরুল করিম বাবু, মল্লিক মাসুদ করিম, প্রকৌশলী রফিকুল আলম সরদার, ফেরদৌস হোসেন লাবু, রফিকুল ইসলাম বাবু, আকতার উদ্দিন পান্নু, নূরুজ্জামান খান বাচ্চু, মোঃ হায়দার আলী প্রমুখ।