শেখ মাহতাব হোসেন, ডুমুরিয়া : ডুমুরিয়ায় বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউট ৯৯ও৬৭ ব্রি ধান ফসল কর্তন ও মাঠ দিবস অনুষ্ঠিত হয়। বুধবার সকাল সাড়ে ১০টায় খুলনার ডুমুরিয়া উপজেলার খর্নিয়া ইউনিয়নের টিপনা ব্লোকের মাঠ দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়
উক্ত আলোচনা সভায় সভাপতিত্ব করেন ড. মো: শাহজাহান কবীর, মহাপরিচালক, বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউট,
প্রধান অতিথি: আব্দুল্লাহ সাজ্জাদ, এনডিসি, চেয়ারম্যান, বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন কর্পোরেশন ,
বিশেষ অতিথি: মোহন কুমার ঘোষ, অতিরিক্ত পরিচালক, কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর, খুলনা অঞ্চল,কাজী জাহাঙ্গীর হোসেন, উপপরিচালক, কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর, খুলনা, মোঃ মোছাদ্দেক হোসেন সিনিয়র মনিটারিং অফিসার খুলনা,বক্তব্য রাখবেন, ব্রি ধান প্রধান কার্যালয় সাতক্ষীরা ড. মোঃ মামুনুর রহমান, মোঃ ইনসাদ ইবনে আমিন ডুমুরিয়া উপজেলা কৃষি অফিসার খুলনা ,মোঃ ওয়ালিদ হোসেন ডুমুরিয়া উপজেলা অতিরিক্ত কৃষি কর্মকর্তা খুলনা। হাসনা হেনা খুলনা জেলা পরিষদের মহিলা সদস্যা প্রমুখ ।
আলোচনা সভার পূর্বে টিপনা ব্লোকের মাঠে শেখ মন্জুর রহমানের ব্রি ধান ৯৯ কর্তন করেন ।
অতিথিরা বলেন ধান/গম/ভূট্টাসহ যে কোন খাবারে আলফা অ্যামাইলেজ ইনহিবিটর যত বেশি থাকবে গ্লাইসেমিক ইনডেক্স তত কম হবে, অর্থাৎ ঐসব খাদ্য পরিমিত পরিমান খাওয়ার পরও রক্তে গ্লুকোজের পরিমাণ নিয়ন্ত্রণে থাকবে।
গ্লাইসেমিক ইনডেক্স কম হলে ডায়াবেটিস রোগীর রক্তের গ্লুকোজ নিয়ন্ত্রণে রাখতে সহায়ক হয়।
ব্রি উদ্ভাবিত চারটি জাতের ধান থেকে তৈরী ভাত, রুটি, কেক, বিস্কুট এবং নুডুলসসহ সব ধরণের পরিমিত পরিমাণ খাবার ডায়াবেটিস রোগীদের রক্তের গ্লুকোজ নিয়ন্ত্রণে রাখতে সক্ষম,” বলেছেন তিনি।
ব্রি ১০৫ ধানটির গড় ফলন প্রতি হেক্টরে ৭ দশমিক ৬ টন হলেও উপযুক্ত পরিচর্যা পেলে অনুকূল পরিবেশে সাড়ে আট টন পর্যন্ত ফলন বাড়তে পারে।
কিছুটা চিকন ও লম্বা জাতের এ ধানটি বীজ বপন থেকে ফসল তোলা পর্যন্ত ১৪৮ দিন সময় লাগতে পারে।যেখানেই বোরো মৌসুমের অনুকূল পরিবেশ পাওয়া যাবে সেখানেই এই ধানটি চাষ করা যাবে। আমরা দশটির মতো জায়গায় পরীক্ষা নিরীক্ষা করেছি। ফল মিস্টার সিদ্দিকী বলেন ধান/গম/ভূট্টাসহ যে কোন খাবারে আলফা অ্যামাইলেজ ইনহিবিটর যত বেশি থাকবে গ্লাইসেমিক ইনডেক্স তত কম হবে, অর্থাৎ ঐসব খাদ্য পরিমিত পরিমান খাওয়ার পরও রক্তে গ্লুকোজের পরিমাণ নিয়ন্ত্রণে থাকবে গ্লাইসেমিক ইনডেক্স কম হলে ডায়াবেটিস রোগীর রক্তের গ্লুকোজ নিয়ন্ত্রণে রাখতে সহায়ক হয়।ব্রি উদ্ভাবিত চারটি জাতের ধান থেকে তৈরী ভাত, রুটি, কেক, বিস্কুট এবং নুডুলসসহ সব ধরণের পরিমিত পরিমাণ খাবার ডায়াবেটিস রোগীদের রক্তের গ্লুকোজ নিয়ন্ত্রণে রাখতে সক্ষম,” বলেছেন তিনি।ব্রি ১০৫ ধানটির গড় ফলন প্রতি হেক্টরে ৭ দশমিক ৬ টন হলেও উপযুক্ত পরিচর্যা পেলে অনুকূল পরিবেশে সাড়ে আট টন পর্যন্ত ফলন বাড়তে পারে। কিছুটা চিকন ও লম্বা জাতের এ ধানটি বীজ বপন থেকে ফসল তোলা পর্যন্ত ১৪৮ দিন সময় লাগতে পারে।যেখানেই বোরো মৌসুমের অনুকূল পরিবেশ পাওয়া যাবে সেখানেই এই ধানটি চাষ করা যাবে। আমরা দশটির মতো জায়গায় পরীক্ষা নিরীক্ষা করেছি। ফল ভালো আসাতেই বীজ বোর্ড অনুমোদন দিয়েছে,” বিবিসি বাংলাকে বলছিলেন তিনি।ব্রি বলছে এ ধানটির (ব্রি ধান ১০৫) শনাক্ত কারী বৈশিষ্ট্য হলো এর পাতা সবুজ ও খাড়া ডিগ পাতা আর দানা মাঝারি লম্বা ও চিকন।তবে এ ধানটি পেকে যাওয়ার পরেও এর গাছ সবুজ থাকে। ধানটিতে অ্যামাইলোজের পরিমাণ ২৭ শতাংশ এবং প্রোটিনের পরিমাণ ৭ দশমিক ৩ শতাংশ।এ জাতের ধান থেকে পাওয়া চাল রান্না করা ভাত ঝরঝরে ও সুস্বাদু হয়। আসাতেই বীজ বোর্ড অনুমোদন দিয়েছে,” বিবিসি বাংলাকে বলছিলেন তিনি।ব্রি বলছে এ ধানটির (ব্রি ধান ১০৫) শনাক্তকারী বৈশিষ্ট্য হলো এর পাতা সবুজ ও খাড়া ডিগ পাতা আর দানা মাঝারি লম্বা ও চিকন। তবে এ ধানটি পেকে যাওয়ার পরেও এর গাছ সবুজ থাকে। ধানটিতে অ্যামাইলোজের পরিমাণ ২৭ শতাংশ এবং প্রোটিনের পরিমাণ ৭ দশমিক ৩ শতাংশ। এ জাতের ধান থেকে পাওয়া চাল রান্না করা ভাত ঝরঝরে ও সুস্বাদু হয়।
সেচ ও পানি ব্যবস্থাপনা বিভাগ, গাজীপুর উন্নত সেচ ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে লবণসহনশীল ব্রি ধান৯৯, ব্রি ধান৬৭ ও ব্রি হাইব্রিডধান৩ ও ৮ জাতের প্রদর্শনীর ,অর্থায়নেঃ পার্টনার প্রকল্প (ব্রি অঙ্গ) সহযোগিতায়ঃ কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর, ডুমুরিয়া, খুলনা।