মঙ্গলবার (০২ আগস্ট) দুপুরের দিকে ঢাকা-খুলনা মহাসড়কের এ দুর্ঘটনা ঘটে।
নিহত মরিয়ম বৈলতলী গ্রামের রেজাউল করিমের মেয়ে। আর আহত তাজমিরা একই এলাকার সরোয়ার হোসেনের মেয়ে। তারা স্থানীয় বৈলতলী পশ্চিমপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের চতুর্থ শ্রেণির শিক্ষার্থী।
বিদ্যালয়টির প্রধান শিক্ষক নাসিমা খাতুন জানান, দুপুরে মরিয়ম ও তাজমিরা স্কুলে আসার জন্য ওই মহাসড়ক পার হচ্ছিল। এ সময় খুলনাগামী মাইক্রোবাস শিশু দুইটিকে ধাক্কা দিয়ে পালিয়ে যায়। এতে ঘটনাস্থলেই মৃত্যু হয় মরিয়মের এবং আহত হয় তাজমিরা। আহত তাজমিরাকে খুলনা মেডিক্যাল কলেজ (খুমেক) হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
মোল্লাহাট হাইওয়ে পুলিশ ফাঁড়ির পরিদর্শক শেখ আবুল হাসান বাংলানিউজকে জানান, মরিয়মের মরদেহ উদ্ধার করে পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। ঘাতক মাইক্রোবাসটি শনাক্তের চেষ্টা চলছে।