বিজ্ঞপ্তি : মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এমডিএ বাবুল রানা বলেছেন, বীর মুক্তিযোদ্ধা বেলায়েত হোসেন বাচ্চু মিয়া ছিলেন একজন সৎ, কর্মনিষ্ঠ আদর্শিক মানুষ। তিনি বঙ্গবন্ধুর নির্দেশে আওয়ামী লীগের রাজনীতি প্রতিষ্ঠার কাজে খুলনায় আসেন। তৎকালীন সময়ে রাজনীতি দিয়ে পেশীশক্তিকে পর্যদুস্ত করেছিলেন তিনি। তার চৌকষ এবং সাহসী পদক্ষেপের কারণে পেশীশক্তির পতন ঘটেছিলো। তিনি আরো বলেন, বেলায়েত হোসেন বাচ্চু মিয়া, এম এমদাদুল হক মোল্লা, এম এ বারি, সামছুর রহমান মানির নেতৃত্বে খুলনায় আওয়ামী লীগ প্রতিষ্ঠিত হয়েছিলো। তাদের ঐক্যবদ্ধ আদর্শিক রাজনীতি বঙ্গবন্ধুর হাতকে আরো শক্তিশালী করেছিলো। বেলায়েত হোসেন বাচ্চু মিয়ার পদাঙ্ক অনুসরণ করে বঙ্গবন্ধুর আদর্শকে প্রতিষ্ঠিত করতে হবে।
শনিবার বাদ মাগরিব দলীয় কার্যালয়ে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ জাতীয় কমিটির সদস্য বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আজীবন সহচর বেলায়েত হোসেন বাচ্চু মিয়ার ২৭তম মৃত্যুবার্ষিকীতে মহানগর আওয়ামী লীগ আয়োজিত স্মরণ সভায় সভাপতির বক্তৃতায় তিনি এসব কথা বলেন।
মহানগর দপ্তর সম্পাদক মো. মুন্সি মাহবুব আলম সোহাগের পরিচালনায় বক্তৃতা করেন বীর মুক্তিযোদ্ধা নুর ইসলাম বন্দ, বীর মুক্তিযোদ্ধা অধ্যা. আলমগীর কবির, কাউন্সিলর আলী আকবর টিপু, তসলিম আহমেদ আশা, বেলায়েত হোসেন বাচ্চু মিয়ার মেয়ে নুরীনা রহমান বিউটি ও বীর মুক্তিযোদ্ধা আবদুল্লাহ হেল কাফী। সভায় উপস্থিত ছিলেন বীর মুক্তিযোদ্ধা শ্যামল সিংহ রায়, অধ্যক্ষ শহিদুল হক মিন্টু, এ্যাড. অলোকা নন্দা দাস, কামরুল ইসলাম বাবলু, এ্যাড. সরদার আনিছুর রহমান পপলু, এস এম আকিল উদ্দিন, ফেরদৌস হোসেন লাবু, আব্দুল হাই পলাশ, চ ম মুজিবর রহমান, মুন্সি মো. সেলিম হোসেন, রনজিত কুমার ঘোষ, মো. সফিকুর রহমান পলাশ, এম এ নাসিম, বেলায়েত হোসেন বাচ্চু মিয়ার ছেলে জাবেদ হোসেন ডিউক, রিয়াজাদ হোসেন জন, শবনম সাবা, জেসমিন সুলতানা শম্পা, নুর জাহান রুমি, মো. শফিকুর রহমান, গোলাম হায়দার বুলবুল, ফেরদৌস আলম রিতা, শিউলি বিশ^াস, আঞ্জুমনোয়ারা, মল্লিক নওশের আলী, মো. আজিম উদ্দিন, লেলিন, জহির আব্বাসসহ আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতৃবৃন্দ।
স্মরণসভা শেষে বীর মুক্তিযোদ্ধা বেলায়েত হোসেন বাচ্চু মিয়ার রুহের মাগফেরাত কামনায় দোয়া অনুষ্ঠিত হয়। দোয়া পরিচালনা করেন হাফেজ আব্দুর রহীম ও মাওলানা রফিকুল ইসলাম।