এম সাইফুল ইসলাম
এবারের সেরা রাঁধুনী ১৪২৭-এর ফাষ্ট রানার্স আপ খুলনার নাদিয়া নাতাশা এবং তৃতীয় স্থান অর্জন করেছেন ঢাকার মরিয়ম হোসেন নূপুর। ্এছাড়া জয়ী হয়েছেন চট্টগ্রামের সাদিয়া তাহেরছয় মাসেরও বেশি সময়ব্যাপী প্রতিযোগিতা শেষে রাজধানীর হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালে আয়োজিত গ্র্যান্ড ফিনালেতে বিজয়ীদের নাম ঘোষণা করা হয়।
ফলাফল ঘোষণার পর বিজয়ীদের হাতে ট্রফি ও স্মারক চেক তুলে দেন প্রতিযোগিতার তিন বিচারক- অঞ্জন চৌধুরী এবং স্কয়ার ফুড অ্যান্ড বেভারেজ লিমিটেডের প্রধান পরিচালনা কর্মকর্তা পারভেজ সাইফুল ইসলাম। বিজয়ী হিসেবে সাদিয়া তাহের পেয়েছেন পনেরো লক্ষ টাকা, নাদিয়া নাতাশা পেয়েছেন দশ লক্ষ টাকা এবং মরিয়ম হোসেন নূপুর পেয়েছেন পাঁচ লক্ষ টাকা।
দেশের নানা প্রান্তের রন্ধনশিল্পীদের রান্নার প্রতিভার কথা সারাদেশকে জানানোর প্রতিশ্রুতি নিয়ে স্কয়ার ফুড অ্যান্ড বেভারেজ লিমিটেড ৬ষ্ঠ বারের মতো সেরা রাঁধুনী প্রতিযোগিতার আয়োজন করেছিলো। বিভাগীয় অডিশনের মাধ্যমে সারাদেশ থেকে ২৮ জন নির্বাচিত হন। গ্র্যান্ড অডিশনের পর তাদের ১৫ জনকে নিয়ে শুরু হয় মহামঞ্চের (স্টুডিও রাউন্ড) লড়াই। তার আগে বিভিন্ন বিষয়ের এক্সপার্টদের কাছ থেকে তাদের জন্য ছিলো প্রয়োজনীয় গ্রুমিং সেশন। মহামঞ্চে একের পর এক অভিনব চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হতে হয় তাদের। তাদের কুকিং স্কিলই না, রেসিপিগুলোর প্রক্রিয়া ব্যয় ও মূল্য নির্ধারণে তাদের পারদর্শিতাও যাচাই করা হয়েছে। এরকম কঠিন নানা চ্যালেঞ্জ পার হয়ে নাতাশা, সাদিয়া ও নূপুর সেরা তিনে জায়গা করে নেন। এরপর কক্সবাজারে আরো দু’টো প্রফেশনাল চ্যালেঞ্জের (ফাইভ স্টার কিচেন সামলানোর ‘রেস্টুরেন্ট চ্যালেঞ্জ’ এবং ‘সি-ফুড চ্যালেঞ্জ’) মুখোমুখি হতে হয় তাদের। যার নম্বর নির্ধারণ করে চূড়ান্ত ফলাফল।
সেরা রাঁধুনী ১৪২৭-এর মহামঞ্চে অংশ নেয়া বাকি বারোজনের হাতে বিশেষ সম্মাননা স্মারক ও চেক তুলে দেন প্রতিযোগিতার তিন সম্মানিত বিচারক এক্সিকিউটিভ শেফ শুভব্রত মৈত্র, রন্ধন বিশেষজ্ঞ রাহিমা সুলতানা রীতা, অভিনেত্রী দিলারা হানিফ পূর্ণিমা এবং জনাব অঞ্জন চৌধুরী। গ্র্যান্ড ফিনালের বর্ণাঢ্য আয়োজনে আরো ছিলো প্রিয় অভিনেত্রী তারিন জাহানের কুইজ শো, অভিনেতা সাজু খাদেমের কৌতুক আয়োজন এবং গানের দল ‘জলের গান’-এর পরিবেশনা।
এবারের সেরা রাঁধুনী ১৪২৭-এর বিজয়ী হয়েছেন চট্টগ্রামের সাদিয়া তাহের। দ্বিতীয় হয়েছেন খুলনার নাদিয়া নাতাশা এবং তৃতীয় স্থান অর্জন করেছেন ঢাকার মরিয়ম হোসেন নূপুর। ছয় মাসেরও বেশি সময়ব্যাপী প্রতিযোগিতা শেষে রাজধানীর হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালে আয়োজিত গ্র্যান্ড ফিনালেতে বিজয়ীদের নাম ঘোষণা করা হয়।
ফলাফল ঘোষণার পর বিজয়ীদের হাতে ট্রফি ও স্মারক চেক তুলে দেন প্রতিযোগিতার তিন বিচারক- অঞ্জন চৌধুরী এবং স্কয়ার ফুড অ্যান্ড বেভারেজ লিমিটেডের প্রধান পরিচালনা কর্মকর্তা পারভেজ সাইফুল ইসলাম। বিজয়ী হিসেবে সাদিয়া তাহের পেয়েছেন পনেরো লক্ষ টাকা, নাদিয়া নাতাশা পেয়েছেন দশ লক্ষ টাকা এবং মরিয়ম হোসেন নূপুর পেয়েছেন পাঁচ লক্ষ টাকা।
দেশের নানা প্রান্তের রন্ধনশিল্পীদের রান্নার প্রতিভার কথা সারাদেশকে জানানোর প্রতিশ্রুতি নিয়ে স্কয়ার ফুড অ্যান্ড বেভারেজ লিমিটেড ৬ষ্ঠ বারের মতো সেরা রাঁধুনী প্রতিযোগিতার আয়োজন করেছিলো। বিভাগীয় অডিশনের মাধ্যমে সারাদেশ থেকে ২৮ জন নির্বাচিত হন। গ্র্যান্ড অডিশনের পর তাদের ১৫ জনকে নিয়ে শুরু হয় মহামঞ্চের (স্টুডিও রাউন্ড) লড়াই। তার আগে বিভিন্ন বিষয়ের এক্সপার্টদের কাছ থেকে তাদের জন্য ছিলো প্রয়োজনীয় গ্রুমিং সেশন। মহামঞ্চে একের পর এক অভিনব চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হতে হয় তাদের। তাদের কুকিং স্কিলই না, রেসিপিগুলোর প্রক্রিয়া ব্যয় ও মূল্য নির্ধারণে তাদের পারদর্শিতাও যাচাই করা হয়েছে। এরকম কঠিন নানা চ্যালেঞ্জ পার হয়ে নাতাশা, সাদিয়া ও নূপুর সেরা তিনে জায়গা করে নেন। এরপর কক্সবাজারে আরো দু’টো প্রফেশনাল চ্যালেঞ্জের (ফাইভ স্টার কিচেন সামলানোর ‘রেস্টুরেন্ট চ্যালেঞ্জ’ এবং ‘সি-ফুড চ্যালেঞ্জ’) মুখোমুখি হতে হয় তাদের। যার নম্বর নির্ধারণ করে চূড়ান্ত ফলাফল।
সেরা রাঁধুনী ১৪২৭-এর মহামঞ্চে অংশ নেয়া বাকি বারোজনের হাতে বিশেষ সম্মাননা স্মারক ও চেক তুলে দেন প্রতিযোগিতার তিন সম্মানিত বিচারক এক্সিকিউটিভ শেফ শুভব্রত মৈত্র, রন্ধন বিশেষজ্ঞ রাহিমা সুলতানা রীতা, অভিনেত্রী দিলারা হানিফ পূর্ণিমা এবং জনাব অঞ্জন চৌধুরী। গ্র্যান্ড ফিনালের বর্ণাঢ্য আয়োজনে আরো ছিলো প্রিয় অভিনেত্রী তারিন জাহানের কুইজ শো, অভিনেতা সাজু খাদেমের কৌতুক আয়োজন এবং গানের দল ‘জলের গান’-এর পরিবেশনা।