বিজ্ঞপ্তি : ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ মনোনীত হাতপাখার মেয়রপ্রার্থী আব্দুল আউয়াল বলেন, নাগরিক জনপ্রশাসন হিসেবে সিটি কর্পোরেশনে সুশাসনই প্রধান বিবেচ্য। কারণ সুশাসন না থাকলে সম্পদ, দক্ষতা, জনবল সবই নেতিবাচক উপাদানে পরিণত হয়। তারপরেও আজকের অবস্থার জন্য মূলত দায়ী সুশাসনের অভাব। আমি মেয়র নর্বাচিত হলে প্রথম যে কর্মসূচি বাস্তবায়ন করা হবে তা হবে রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ও খোলাফায়ে রাশেদা থেকে প্রাপ্ত সুশাসন নিশ্চিত করা। কেসিসি’র মেয়র নির্বাচিত হলে শুধু দুর্নীতি দমন নয়, দুর্নীতি নির্মূলকরণ কর্মসূচী গ্রহণের মাধ্যমে যে কোন মূল্যে কেসিসিকে দুর্নীতি, সন্ত্রাস, চাঁদাবাজ ও টেন্ডারবাজী মুক্ত করে সর্বোচ্চ নাগরিক সেবা প্রদান করবো, ইনশাআল্লাহ। বুধবার সকাল থেকে নগরীর খানজাহান আলী ও দৌলতপুর থানার বিভিন্ন ওয়ার্ডে গণসংযোগ ও পথসভায় তিনি এ কথা বলেন।
আব্দুল আউয়াল আরো বলেন, কেসিসি’র বর্ধিতকরণ প্রকল্পে যে সকল নতুন এলাকা সমূহ যুক্ত করা হয়েছে, সে সকল এলাকার হোল্ডিং ট্যাক্স ৫ (পাঁচ) বছরের জন্য মওকুফ করা হবে। তাদের পানির লাইন বিনা খরচে প্রদান করা হবে। অগ্রাধিকার ভিত্তিতে নতুন এলাকার রাস্তাঘাট ও স্যুয়ারেজ লাইন মানসম্মতভাবে স্বল্প সময়ের মধ্যে সম্পন্ন করা হবে। কর্মসংস্থান বৃদ্ধির লক্ষ্যে বাস্তবসম্মত প্রকল্প গ্রহণ করা হবে। টেকসই ও উন্নত রাস্তা-ঘাট নির্মাণ এবং জলাবদ্ধতা নিরসনে কার্যকরী ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। কেসিসিতে টেন্ডার হবে কিন্তু টেন্ডারবাজি হবে না। ই-টেন্ডারিং চালু করা হবে। কেসিসির সামগ্রিক আয়-ব্যয়ের রিপোর্ট প্রতিবছর প্রকাশ করা হবে।
গণসংযোগে উপস্থিত ছিলেন মোঃ নাসির উদ্দিন, মুফতী আমানুল্লাহ, মুফতি ইমরান হুসাইন, হাফেজ আসাদুল্লাহ গালীব, শেখ হাসান ওবায়দুল করিম, আবু গালিব, রবিউল ইসলাম তুষার, আব্দুল্লাহ আল নোমান, ফেরদৌস গাজী সুমন, মোঃ সাইফুল ইসলাম, মুহ. মঈন উদ্দিন, আব্দুল্লাহ আল-মামুন, এম এ সাদীসহ থানা ও ওয়ার্ড নেতৃবৃন্দ।
মেয়র নির্বাচিত হলে শুধু দুর্নীতি দমন নয়, দুর্নীতি নির্মূল করা হবে : আউয়াল
Leave a comment